Quantcast
Channel: Amar Bangla Post
Viewing all 2081 articles
Browse latest View live

মা ফাতেমার মৃত্যুর সময়ের ঘটনা (বাংলা ওয়াজ ২০১৭)

$
0
0

মা ফাতেমার মৃত্যুর সময়ের ঘটনা গুলো জানুন।

মৃত্যুর সময় মা ফাতেমা স্বামী আলী (রাঃ) কাছে ডেকে তিনটি দাবি জানিয়েছিলেন।

সে দাবি গুলো কি ছিল জানতে এই ওয়াজ টি শুনুন।

আলোচক : মাওলানা মোহাম্মদ আলী ফারুকী। 

অ্যালবাম : বাংলা ওয়াজ 

অডিও ধরণ : MP3

বিটরেট : 64Kbps

ফাইল আকার : 35 MB

Download Now

 

ভিডিও দেখুন…

The post মা ফাতেমার মৃত্যুর সময়ের ঘটনা (বাংলা ওয়াজ ২০১৭) appeared first on Amar Bangla Post.


যৌন উত্তেজনায় বীর্যপাত হলে করনীয়

$
0
0

যৌন মিলন করার ব্যতীতও যৌন উত্তেজনায় নারী পুরুষের বীর্যপাত ঘটতে পারে। তাই যৌন উত্তেজনায় যৌন মিলন ব্যতীত বীর্যপাতের ঘটনা ঘটে গেলে কি করনীয় তা মুসলিম ধর্মালম্বীদের অবশ্যই জানার প্রয়োজন। স্বামী স্ত্রীর মধুর মিলন বইয়ের এই অধ্যায়ে যৌন উত্তেজনায় বীর্যপাতের সময় করনীয় কি তা তুলে ধরা হলো।

কামভাবসহ পুরুষ বা নারীর বীর্যপাত হলে গোসল ফরয।

বীর্যপাত অনেক প্রকারে হতে পারেঃ—

  • রাতে বা দিনে স্বপ্নদোষ হলে স্বপ্নে কিছু দেখে হোক বা না দেখে হোক।
  • কোন পুরুষ, কোন নারী সাথে সহবাসে বীর্যপাত হলে।
  • চিন্তা ধারণার মাধ্যমে অথবা যৌন উত্তেজনা সৃষ্টিকারী কোন গল্প উপন্যাস পাঠ করলে।
  • হস্তমৈথুন বা অন্য কোন উপায়ে বীর্যপাত হলে।

মোট কথা, যেমন করেই হোক যৌন উত্তেজনার সাথে বীর্যপাত হলেই গোসল ফরয হবে।

বীর্যপাতের জানার মত কতিপয় মাসআলা

১। কোন ব্যক্তির যে কোন উপায়ে কিছুটা বীর্য বের হল এবং সে ব্যক্তি গোসল করল তারপর আবার কিছু বীর্য বের হল। এ অবস্থায় তার প্রথম গোসল বাতিল হবে। পুনরায় দ্বিতীয়বার তার গোসল করতে হবে।

২। কোন ব্যক্তি যদি ঘুমের ঘোরে স্বপ্নদোষে যৌন আস্বাদ উপভোগ করে কিন্তু ঘুম থেকে উঠার পরে পরনের কাপড়ে বা বিছানায় কোন চিহ্ন দেখতে না পায়, তাহলে তার গোসল ফরয হবে না।

৩। ঘুম থেকে ওঠার পরে কেহ দেখল তার কাপড়ে বীর্য লেগে আছে কিন্তু স্বপ্নদোষের কথা মনে পড়ে না, এ অবস্থায় গোসল ফরয হবে।

৪। ঘুমের মধ্যে যৌন আস্বাদ পাওয়া গেছে কিন্তু কাপড়ে যে চিহ্ন বা ভিজা আছে সে সম্পর্কে নিশ্চিন্ত যে, তা বীর্য নয়, মযী বা আদী, তাহলে সকল অবস্থায় গোসল ফরয হবে।

৫। কারো খৎনা হয়নি, এরূপ লোকের বীর্য বের হিয়ে চামড়ার মধ্যে রয়ে গেছে, তাহলেও গোসল ফরয হবে।

৬। কেহ যে কোণ উপায়ে যৌন আস্বাদ উপভোগ করেছে কিন্তু ঠিক বীর্যপাতের সময় লিঙ্গ চেপে ধরে বীর্য বাইরে আসতে দেয়নি। তারপর চরম আনন্দ শেষ হওয়ার পর বীর্য বের হল, এ অবস্থায় গোসল ফরয হবে।

আপনি পড়ছেনঃ পরিপূর্ণ স্বামী স্ত্রীর কর্তব্য ও মধুর মিলন

আরও পড়ুন : যৌন কেশ পরিস্কার করার সম্পর্কে ইসলামের বিধান

মানব দেহে যখন যৌবনের  আগমন ঘটে তখন প্রত্যেক নারী পুরুষের বগলের নিচে এবং লজ্জাস্থানের আশে-পাশে চুল গজায় যাকে যৌনকেশ বলা হয়। ডাক্তাররা বগলের নিচের ও লজ্জাস্থানের আশে-পাশে গজানো যৌনকেশ কেটে বগল ও লজ্জাস্থান পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখার নির্দেশ দেন। আরও পড়ুতে থাকুন>>

প্রিয় পাঠক-পাঠিকা, আমাদের বই, আর্টিকেল, গল্প ও কবিতা পড়ে আপনার কাছে ভালো লাগলে শেয়ার করে আপনার বন্ধুদেরকে সাহায্য করুণ। আপনার মতামত জানাতে অবশ্যই কমেন্ট করুণ। আপনার মোবাইলে ম্যাসেজের মাধ্যমে আমাদের আপডেট পেতে আমাদের ফোন নাম্বার আপনার মোবাইলে সেভ করে নিন।

The post যৌন উত্তেজনায় বীর্যপাত হলে করনীয় appeared first on Amar Bangla Post.

ছেলে মেয়েদের যে গোপনীয় বিষয় গুলো না জানলে নয়!

$
0
0

নাবালক-নাবালিকাদের দেহে যৌবন আগমনের পর দেহে ও মনে ব্যাপক পরিবর্তন ঘটে। তখন ছেলেদের ও মেয়েদের এমন সব গোপনীয় বিষয় বা কথা সামনে হাজির হয় যা তারা সহজে বলতে পারেনা। ছেলেদের ও মেয়েদের গোপনীয় বিষয় কি তা জানুন এবং শিখুন ও জীবনে প্রয়োগ করুণ।

গোপনীয় কথা
ছবি : প্রতীকী।

নাবালক ও নাবালিকাদের যখন যৌবন লাভ করতে শুরু করে তখন তাঁদের মন-মানসিকতায় ও শরীরে নানান পরিবর্তন ঘটতে থাকে। আর তখন তাঁদের সামনে এমন কিছু গোপনীয় বিষয় প্রকাশ পায় যা অন্যদেরকে জিজ্ঞাসা করতে লজ্জাবোধ করে অনেকে আবার লজ্জায় মুখ লুকিয়ে ফেলে। তাই প্রত্যেক ছেলে মেয়েদের যৌবন লাভের পরবর্তী ঘটনা গুলোর সম্পর্কে সম্যক ধারণা রাখার প্রয়োজন এবং তার সাথে সদ্য যৌবনপ্রাপ্ত কিশোর-কিশোরীদের করনীয় কি হবে তাও জেনে রাখার প্রয়োজন।

আর তাই, আজ আপনাদের জন্য সদ্য যৌবন প্রাপ্ত ছেলে মেয়েদের কিছু গোপনীয় বিষয় জানাতে লিখতে বসেছি। এবং এই গোপনীয় বিষয় গুলোর সাথে আরো কিছু বিষয়বস্তু সংযুক্ত করেছি যাতে আপনাদের বুঝতে সহজ হয়।

সদ্য যৌবন লাভের ছেলেদের গোপনীয় বিষয় সমূহ

০১। ছেলেদের যৌবন লাভের পরের ঘটনা : ছেলেদের দেহে যৌবন লাভের পর তার মন মানসিকতায় ব্যাপক পরিবর্তন ঘটতে শুরু করে। মুখে দাড়ি গোঁফ গজানোর সাথে বগলের ও নাভির নিচে বা পুরুষাঙ্গের উপরি অংশে লোম গজাতে শুরু করে। মেয়েদের প্রতি আকর্ষণ জাগতে শুরু করে। মেয়েদের গোপ্তাঙ্গ দেখলে যৌন উত্তেজনা বোধ করে। বীর্যথলিতে অতিরিক্ত বীর্য জমা হবার ফলে ঘুমের ঘোরে বীর্যপাত ঘটে। যাকে বলা হয় স্বপ্নদোষ। বীর্যথলিতে অতিরিক্ত বীর্য জমা হবার ফলে কাপড়ের ঘর্ষণেই লিঙ্গ উত্তেজিত হয়ে বীর্যপাত ঘটতে পারে। তবে এতে ঘাড়বার বা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ হবার কিছু নেই এবং এতে লজ্জিত হবার কিছু নেই। কেননা এটাই যৌবনের ধর্ম। বেশি মাত্রায় স্বপ্নদোষ হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

আরো জানুন :  ঘুমের ঘোরে বীর্যপাত হলে যা করবেন।

আরো জানুন : যৌন উত্তেজনায় বীর্যপাত হলে যা করবেন।

০২। লোম পরিষ্কার : বগলের ও নাভির নিচের অবশ্যই পরিষ্কার করতে হবে। সপ্তাহ দুই সপ্তাহ পর বগলের ও নাভির নিচে লোম পরিষ্কার করতে হবে। ইসলামের নির্দেশনা অনুযায়ী ৪০ দিনের ভিতরে বগলের ও নাভির নিচের লোম পরিষ্কার করে পরিচ্ছন্ন হতে হবে।

আরও পড়ুন : ইসলামে যৌন কেশ পরিস্কার বিধান

০৩। নিষিদ্ধ কাজ : যৌবন লাভের পর ছেলেদের মনে নিষিদ্ধ কাজের প্রতি আগ্রহ বেড়ে যায়। বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে মেয়েদের নগ্ন ছবি কিংবা নীল ছবি দেখে এবং হস্তমৈথুন করে নিজের যৌবনের ১৩ টা বাজিয়ে দেয়। খারাপ বন্ধুদের কবলে পড়ে সেক্সুয়াল সম্পর্কে সক্রিয় হয়ে পড়ে। খারাপ বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে খারাপ মেয়েদের সাথে সেক্সুয়াল সম্পর্কে একটিভ হয়ে অকাল মৃত্যুর দিকে ধাবিত হয়।  তাই যেসব বন্ধু ও সঙ্গি সাথীগণ এসব কাজে জরিত তাঁদের কে পরিত্যাগ করা প্রয়োজন।

আরও পড়ুন : পর্ণ বা নীল ছবি দেখার ক্ষতি

আরও পড়ুন ঃ খারাপ মেয়েদের সেক্সুয়াল সম্পর্কে করার ক্ষতি

০৪। প্রেম ভালোবাসা : ছেলেদের দেহে যৌবন লাভের পর নারীর প্রতি আকর্ষণ বেড়ে যায় এবং নারীদেরকে কাছে পেতে মন প্রবল আগ্রহী হয়ে ওঠে। চলার পথে কোন মেয়েকে দেখে গল্প-ছবির মতো মনে প্রেম উদিত হতে পারে কিংবা মন কোনো মেয়ের প্রেমে পড়ে যেতে পারে। যার ফলে আগামীর জীবন হতে পারে বিষাদময়। তাই চলার পথে নিজের দৃষ্টিকে সংযুক্ত করতে হবে।

০৫। অন্তার্বাস ব্যবহার : যৌবন লাভের পর ছেলেদের পুরুষাঙ্গ ঘর্ষণের ফলে, অথবা টিভি কিংবা ছবি ফলে পুরুষাঙ্গ শক্ত হয়ে যেতে পারে। তাই লজ্জাজনক ঘটনা এড়াতে আন্ডারওয়ায় ব্যবহার করুণ।

মেয়েদের গোপন বিষয় সমূহ…

নাবালিকা মেয়েদের দেহে যৌবন লাভের পর তাঁদের মন-মানসিকতা ও শরীরে পরিবর্তন ঘটতে শুরু করে। এসব ঘটনায় করণীয় কি হবে তা নিচে তুলে ধরা হলো।

০১। মাসিক বা ঋতুস্রাব :  মেয়েদের দেহে যৌবন লাভের পর মাসিক বা ঋতুস্রাব শুরু হয়। ঋতুস্রাব শুরু হলে যোনিপথ দিয়ে রক্ত বের হয় এবং তার সাথে তলপেটে ব্যথা করতে পারে। তবে রক্ত দেখে ভয় কিংবা লজ্জা পাবার কোন কারণ নেই। কেননা এটি মেয়েদের শরীরবৃতীয় প্রাকৃতিক বিষয়ই। এটি প্রতিমাসেই একবার করে হয় ৩ দিন থেকে শুরু ৫ দিন, কারোর ৭ এবং আবার কারোর ১০ দিন পর্যন্ত স্থায়ীত্ব থাকে। তবে ১০ দিনের বেশি কারোর ঋতুস্রাব চললে তাঁকে অবশ্যই ডাক্তারের শরাপন্ন হতে হবে এবং এটা মাসিক না বলে রোগ হিসেবেই অভিযুক্ত করতে হবে।

মাসিক চলাকালি সম্পর্কের আরো ঘটনা ও জানতে নিচের তালিকা দেওয়া আর্টিকেল গুলো পড়তে হবে।

  1.  মাসিক স্রাব হলে করনীয় সমূহ
  2.  মাসিকের সময় তলপেটে ব্যথার কারণ ও করনীয়
  3. মাসিকের যে ৭ টি সমস্যায় ডাক্তারের পরামর্শ খুবই প্রয়োজন

০২। দেহের পরিবর্তন : নাবালিকা মেয়েদের দেহে যৌবন লাভের পর তাঁদের দেহে ব্যাপক পরিবর্তন ঘটতে শুরু করে। স্তনের আকার বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। কণ্ঠনালী মিষ্টি হতে শুরু করে, দেহের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পেতে শুরু করে এবং চেহারায় মায়াবীভাব ফুটে উঠে। তাই পুরুষদের নজর এড়াতে দেহাঙ্গ পুরো পুরি ঢেকে চলাফেরা করতে হবে। নয়তো লম্পট পুরুষদের কুদৃষ্টি পড়তে পারে। মুসলিম নারীর উপর পর্দা করা ফরয। আপনি যদি মুসলিম না হোন তবু শালীনতার সহীত চলাফেরা করুণ, এতে আপনার  জন্য মঙ্গল  ও কল্যাণকর ভূমিকা রয়েছে।

আরও পড়ুন : পর্দা নারীর দূর্গ ও ইজ্জত রক্ষাকারী ঢাল

০৩. বগলের ও লজ্জাস্থানের লোম : মেয়েদের দেহে যৌবন লাভের ছেলেদের মতো মেয়েদের বগলের ও নাভির নিচে বা যোনির ভগের উপরে লোম গজাতে শুরু করে। সপ্তাহ কিংবা দুই সপ্তাহ এবং সর্বোচ্চ ৪০ দিনের ভিতরে বগলের নিচের ও লজ্জাস্থানের নিচের লোম পরিষ্কার করে পরিচ্ছন্ন হতে হবে। আরও জানতে ছেলেদের বিভাগের ২ নম্বর আর্টিকেলটি পড়ুন।

আরও পড়ুন ঃ লজ্জাস্থানের লোম পরিস্কারে কি ব্যবহার করবেন, ব্লেড নাকি লোমনাশক ক্রীম?

০৪। প্রেম ভালোবাসা  : মেয়েদের দেহে যৌবন লাভের তাঁদের মনেও পুরুষের প্রতি প্রেম ভালোবাসা জাগ্রত হয়। ছেলেদের মতো মেয়েদের মনের কাছে পাওয়ার আগ্রহ বেড়ে যায়। ফলস্বরূপ ছেলেদের সামন্য প্রচেষ্টার ফলে তাঁরা পটে যায়। মেয়েদের এ সময়টাতে খুব সতর্ক থাকতে হবে এবং নিজের চরম ক্ষতি ঠেকাতে কঠিন পদক্ষেপ নিতে হবে। নয়তো পটে গেলেন তো নিজের সতীত্ব হারালেন যা কখনো ফেরত পাবার যোগ্য নয়। নিজেদের প্রেম ভালোবাসাকে যতই পবিত্র বলেন না কেনো অপবিত্রতা নারীকে ছুঁয়ে যাবেই। প্রেম করবেন, অথচ প্রেমিককে  দেহ দান করবেন না, এসব লাইলি মজনুর প্রেম কাহিনীর ইতিহাস ভুলে বাস্তবতায় আসুন।

আরো পড়ন : প্রেম ভালোবাসা

০৫. অন্তার্বাস ব্যবহার :  নারীর দেহে বৃদ্ধমান স্তন্দ্বয়কে সুগঠিন রাখতে এবং ঝুলে যাওয়া ক্ষতির প্রভাব থেকে রক্ষা করতে অন্তার্বাস (ব্রা বা বেসিয়ার) ব্যবহার করা উচিৎ। সঠিক মাপের অন্তার্বাস ব্যবহার করার ফলে স্তনকে সুগঠিত রাখবে না বরং তার সাথে আপত্তিকর ঘটনা থেকে রক্ষা করবে।

আরও পড়ুন ঃ মুসলিম মেয়েদের ব্রা-পেন্টি পড়া কি জায়েয?

প্রিয় পাঠক-পাঠিকা, আমাদের বই, আর্টিকেল, গল্প ও কবিতা পড়ে আপনার কাছে ভালো লাগলে শেয়ার করে আপনার বন্ধুদেরকে সাহায্য করুণ। আপনার মতামত জানাতে অবশ্যই কমেন্ট করুণ। আপনার মোবাইলে ম্যাসেজের মাধ্যমে আমাদের আপডেট পেতে আমাদের ফোন নাম্বার আপনার মোবাইলে সেভ করে নিন।

The post ছেলে মেয়েদের যে গোপনীয় বিষয় গুলো না জানলে নয়! appeared first on Amar Bangla Post.

বসে কম্পিউটার ব্যবহার বা কাজ করার নিয়ম

$
0
0

আমাদের ব্যস্ত জীবনে কম্পিউটার এক অপরিহার্য সঙ্গী। কম্পিউটার ব্যতীত আমাদের অধিকাংশ কাজ সম্পন্ন হয় না। আমাদের অনেকেই দীর্ঘ সময় কম্পিউটার নিয়ে বসে কাজ করতে হয়। কম্পিউটারে বসার পদ্ধতি যদি সঠিক না হয়, তাহলে এটি আপনার কোমর, হাঁটু , ঘাড় ব্যথার কারণ হতে পারে। আঙুল, কবজি, হাতে এক ধরনের বাজে অনুভূতি তৈরি করতে পারে। সঠিকভাবে বসলে এসব সমস্যা অনেক কমে আসে। তাই কম্পিউটারে বসে কাজ করার ক্ষেত্রে কিছু বিষয় খেয়াল রাখা খুব জরুরি।

জেনে নিন কম্পিউটারের সামনে বসে কাজ করার নিয়মঃ

০১.   শুরুতে সোজা হয়ে বসে পৃষ্ঠদেশকে চেয়ারে স্পর্শ করুন। চেয়ারে বসার সময় হেলে বা বেঁকে বসবেন না। কোমর থেকে কাঁধ সোজা রাখুন।

০২.   কম্পিউটারে কাজ করার সময় একটি ছোট কুশন ব্যবহার করতে পারেন বা তোয়ালেকে রোল করে ব্যবহার করতে পারেন। এটি আপনার বাঁকা হওয়ার ধরনকে স্বাভাবিক রাখবে। চেয়ারের শেষ দিকে বসুন এবং সামনের দিকে সম্পূর্ণভাবে অবনমিত হয়ে বসুন। যতটা সম্ভব পেছনের বাঁকাভাবকে সোজা রাখার চেষ্টা করুন। এভাবে কয়েক সেকেন্ড থাকুন। পা ক্রস করে বসবেন না।

০৩. কম্পিউটারের পর্দায় এমনভাবে চোখ রাখবেন যেন এটি বেশি উঁচু বা নিচু না হয়ে যায়। কম্পিউটারে বসার সময় কিবোর্ডটি সোজা করে সামনে রাখার চেষ্টা করুন। নয়তো হাত সহজে কাজ সম্পন্ন করতে পারবে না। টাইপ করার সময় কাঁধের পেশিতে বেশি চাপ দেবেন না। চেষ্টা করুন কাঁধকে সহজ (রিলাক্স) রাখার।

০৪.  কাজের ফাঁকে বিরতি খুব জরুরি। একইভাবে ৩০ মিনিটের বেশি বসে থাকা ঠিক নয়। অনেকক্ষণ ধরে কাজ করতে থাকলে মাথাকে সামনে এবং পেছনে নিন, একপাশ থেকে আরেক পাশে ঘোরান। সামান্য ঘাড়ের ব্যায়াম করতে পারেন। হাতকে ঘোরাতে পারেন দুই থেকে তিন মিনিট। ২০ মিনিট পর পর চোখ পর্দা থেকে সরিয়ে নিন।

০৫.  অবশ্যই ৩০ মিনিট পরপর বিরতি নিন। এ সময়টায় পানি পান করুন বা ওয়াশরুমে যান। অফিসের মধ্যে একটু পায়চারি করে আসতে পারেন। এগুলো করতে পারলে কাজে জড়তা আসবে না। দীর্ঘ সময় ধরে কাজও করতে পারবেন।

The post বসে কম্পিউটার ব্যবহার বা কাজ করার নিয়ম appeared first on Amar Bangla Post.

ছেলেদের লিঙ্গের নানান নাম ও ধরণ

$
0
0

ছেলেদের লিঙ্গের গঠন ও ধরণ কেমন হয় তা জানার আগ্রহ মেয়েদের মনেও থাকে। সেসব মেয়েদের জানার আগ্রহ পূরনে রয়েছে কামসূত্র বইয়ের থেকে নেওয়া ছেলেদের পুরুষাঙ্গ ধরণ সম্পর্কে ২০ টি তথ্য ও ধরণ বর্ণনা।

একান্ত নির্জনে গোপন আলাপ বইতে পুরুষের প্রকারভেদ ও পুরুষাঙ্গের আকার সম্পর্কে লেখক বর্ণনা করেছেন। তবে আমার এ লেখাতে ছেলেদের গোপন অঙ্গ বর্ণনাতে পার্থক্য রয়েছে। যা ইতি পূর্বে পোস্ট করার সাথে এটির মিল নেই।

পুরুষাঙ্গের নাম  কামারের হাপর—কেননা কামারের হাপর যেমন প্রসারিত সংকুচিত হয়, পুরুষাঙ্গেও তাঁর ব্যতিক্রম হয় না। ফেপে উঠলেই খাড়া,  চুপসে গেলেই নিঝুম। এর আর  এক নাম (কবুতর)। অর্থাৎ ডিমের ওপর পায়রা বসে থাকার মতো নিস্তেজ,  কিন্তু তাঁর আগে তেজী।

তাই জেনে নিন পুরুষাঙ্গের নানান নাম ও তাঁর কর্ম পরিচয়।

০১) ঘন্টা : যোনিদেশে প্রবেশ ও নির্গমনের শব্দটির সমনাম-ঠিক ঘন্টার মতোই টিনটিনে আওয়াজ।

০২) অবাধ্য : অবাধ্য তো বটেই, একবার মাথা তুললে, মাস্তানদের মতোই যোনিতে ঢুকে পড়বে—কারোর পরোয়া করবে না।

০৩) খুল্লমখুল্লা : ইতিহাস বলে তিনবার ঢুকে যদি বেরিয়ে আসে, তাহলে বেগমকে তাঁর প্রথম জনাবের কাছে যেতে হবে।

০৪) প্রহরী : ঠি প্রহরীর মতোই গুঁড়ি মেরে মেরে ঊরুর ওপর দিয়ে যোনিমুখে দাঁড়িয়ে পড়ে। তারপর, ভেতরে ঢুকে প্রহরা শেষ করে।

০৫) উত্তেজক : প্রবেশ প্রস্থানে বেজায় সুড়সুড়ি দেয়।

০৬) সুপ্ত : ঘুমন্ত রাক্ষস! জেগে উঠলে রক্ষে নেই কিন্তু থাকে ঘাপটি মেরে। দেখে বোঝার উপায় নেই জেগে উঠলে কী না করতে পারে! অনেক সময় ‘কাজ শেষ করে যোনির মধ্যেই ঘুমিয়ে পড়ে। তবে, বেশির ভাগ সময়ে বেরিয়ে আসে দৃপ্ত কিন্তু ঘুম-ঘুম ঢঙে।

০৭) শাবল : শাবল যেমন আটকে গেলেই খোঁচাতে থাকে, এটির স্বাভাবও তেমনি।

০৮) দর্জি : দর্জি যেমন মাকুতে সুতো জড়ায়, কিংবা ছুঁচটা। এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় করে-এটিও তাঁর থেকে কিছু কম যায় না।

০৯) কামনা নিবৃত্তি : বড়সড় পুরুষাঙ্গ স্খলন খুবই মন্থরগতি। যে কোনো রমণীকে রমণে তৃপ্তি দিতে ওস্তাদ। একেবারে উঁচুতে নিয়ে গিয়ে, খুবই মন্থরগতি এই সঙ্গম। মনে হয় ‘ভেতরে’ যেন আরও কিছুক্ষণ থাকতে চায়।  ডান-বাঁ উচু-নিচু সর্বত্রই এ যায়। যোনি এর মাথাটিকে চেপে ধরার জন্যে উন্মুখ,  অধীর হয়ে ওঠে। পেলে আর ছাড়তে চায় না এই ‘কামনার ধন।’

১০) ওলটপালট : পালটি হন্যে হয়ে ঢুকে পড়ে, যেন ভীষণ ব্যস্ত। তারপর, উলটে পালটে, একেবারে যোনি বিন্দুতে হামলে পড়ে।

১১) জঙ্গি : যোনি দ্বারে ঈর্ষৎ টোকা দেয়; ঢুকতে দাও। দ্বার খুললে ভাল, সোজা ঢুকে যাবে। না হলে, জঙ্গি কায়দায় অনবরত টোকা মেরে যাবে যতক্ষণ না খোলে। অর্থাৎ ‘দরজা’ খুলিয়ে ছাড়বে।

১২) সাতারু : ঠিক সাঁতারুর মতোই তাঁর ভাবভঙ্গি।  এক জায়গায় থাকে না,  ডায়ে বাঁয়ে করে, এগিয়ে পিছিয়ে বীর্যসমুদ্রে সাঁতারে গিয়ে যোনির তটদেশ ধরে-যাতে ডুবে না যায়!

১৩) চোর  : ঠিক চোরের মতোই যোনিদ্বারে আসে। যোনি প্রশ্ন করে : ‘কী চাই? ‘ভেতরে ঢুকতে চাই।’—অসম্ভব! অত বড় আমি নিতে পারব না।’ এরপর সে মাথা দিয়ে একটু গুঁতোয়। যোনি-ঠোঁটে একটু ঘষাঘষি চালায়। তাঁরপরই, এক ধাক্কায় পুরোটা সেঁদিয়ে দেয়।

১৪) একচোখা : একটাই চোখ বেচারার—ঠিক মতো দেখতে পায় না—সেফ্র ঠাওর করতে পারে!

১৫) হোঁচট : রাস্তায় পাথর থাকলে লোকে যেমন হোঁচট খেতে খেতেও জোর কদম চালাবার চেষ্টা করে, এ-ও তেমনি যোনির অভ্যন্তরে না যাওয়া অবধি হোঁচট খেতে খেতে ঢুকে পড়ে।

১৬) লাজুক : অজানা অচেনা যোনি দেখলে বেচারা প্রথমটা ভড়কে যায়, তারপর একটু আলাপ পরিচয় হলেই ‘সাহসী’ হয়ে ওঠে দৃপ্ত ভঙ্গিতে। কিন্তু মুশকিল, মাঝে মাঝে এমন ঘাবড়ে যায় যে মাথা নামিয়ে বসে থাকে। অজানা কেউ হাজির থাকলে, কার সাধ্যি তাঁর লজ্জা ভাঙায়!

১৭) ছিঁচকাঁদুনে : যখন তখন ‘জল’ গড়ায়। খাড়া হয়ে দাঁড়ালেও জল, খুসসুরৎ কোনো মেয়ে দেখলেও ‘জল’ অনবরতই এর আঠলো জল জড়িয়ে পড়ে।

১৮) খননকারী : একবার ঢুকে পড়লেই হলো, সঙ্গে সঙ্গে ‘খনন করতে শুরু করে দেবে তারপর অকুস্থলে পৌঁছে তবেই শান্তি।

১৯) সংযোগকারী : চুলে চুলে সেঁটে না যাওয়া অবধি কসরৎ চালিয়ে যাবে, পারলে মূল অবধি ঢুকিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে।

২০) আশাবাদী : ভীষণ আশাবাদী স্বভাব। যোনি দেখলে, এমন কি কোনো যোনির কথা হঠাৎ মনে পড়লেও এর ‘চোখ’ প্রত্যাশায় “টসটসিয়ে’  ওঠে। এই টসটসে ভাবটা এর একেবারেই যায় না। কিছুদিন ‘বেকার’ বসে থাকলে তো কথাই নেই, ‘টসটসিয়ে’ মনিবের কাপড়চোপড়।

আমার আগের পোস্ট : মেয়েদের যোনির ২৮ টি নাম ও ধরণ

আরও পড়তে পারেন : স্বামী স্ত্রীর আদর সোহাগের প্রকারভেদ ও নিয়ম 

পরিশেষে, আমার লেখিত পোস্ট পড়ে আপনার কাছে ভালো লেগে থাকলে শেয়ার করে আমাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করুণ। আপনাদের সাপোর্ট পেলে আমি আরও নতুননত্ব পোস্ট নিয়ে হাজির হবো।

The post ছেলেদের লিঙ্গের নানান নাম ও ধরণ appeared first on Amar Bangla Post.

ই ঈ অক্ষর দ্বারা ছেলেদের ইসলামিক সুন্দর নাম

$
0
0

ছেলেদের সুন্দর নামআপনার নবজাতক ছেলের ই-ঈ অক্ষর দ্বারা ইসলামিক সুন্দর নাম রাখুন।

৯৬ টি ই-ঈ অক্ষর দ্বারার অর্থ সহ নামের তালিকা প্রকাশ করলাম।

নাম ও নামের অর্থ গুলো পড়ুন এবং আপনার পছন্দের নামটি আপনার নবজাতক ছেলের জন্য রেখে দিন।

ক্রমিক নং বাংলা ইংরেজী নামের অর্থ
০১ ইববান Ibban সময়
০২ ইবতিদা Ibtida যেকোন কাজের আরম্ভ
০৩ ইবতিসাম Ibtisam মুচকি হাসি দেওয়া
০৪ ইবতিহাজ Ibtinaj সুখ, আনন্দ
০৫ ইবতিহাল Ibtihal বিনয়ের সাথে দোয়া করা
০৬ ইবরাহীম Ibrahim একজন বিখ্যাত নবীর নাম যিনি মুসলিম জাতির পিতা
০৭ ইত্তিহাদ Ittihad ঐক্য-একতা
০৮ ইত্তেফাক Ittifaq একতা, মিলন
০৯ ইবলাগ Iblag পৌঁছানো, অবহিত করা
১০ ইতহাফ Ithaf উপহার দান করা
১১ ইত্তিসাফ Ittisaf প্রশংসা, গুণ বর্ণনা
১২ ইতকান Itcan নিপুণ
১৩ ইত্তিসাম Ittisam চিহ্নিত করা
১৪ ইহতিয়াজ Ihtiaj প্রয়োজন
১৫ ইবতিকার Ibtikar প্রত্যুশে আগমনণ করা
১৬ ইহতিশাম Ihtisham সম্মান বা মর্যাদা
১৭ ই’তিমাদ Itimad নির্ভর করা
১৮ ইরফান Irfan মেধা,প্রজ্ঞা
১৯ ইদরীস Idrees অত্যধিক পাঠকারী
২০ ইরতিযা Irtija পছন্দ করা
২১ ইয়াসীর Yasir আরাম, স্বাচ্ছন্দ্য
২২ ইতিসাম Itisam দৃঢ়ভাবে ধারণ করা
২৩ ইশফাক Isfaque করুনা দয়া
২৪ ইমরান Emran সভ্যতা, বাসস্থানপূর্ণ
২৫ ইরশাদ Irshad পথ দেখানো
২৬ ইয়াহইয়া Yahya সে বাঁচে বা  বাঁচবে
২৭ ই’জায Izaz অপারগ করে দেয়া
২৮ ইফতিখার Iftikhar গৌরবান্বিত বোধকরা
২৯ ইমতিয়াজ Imtiyaj বৈশিষ্ট্য মণ্ডিত হওয়া
৩০ ইয়াসীর Yaseer সহজ
৩১ ইহযায Ihzaz ভাগ্যবান
৩২ ইক্ববাল Ikbal সম্মুখে আসা
৩৩ ইজতিনাব Iztinab এড়িয়ে চলা
৩৪ ইত্তিসাম Ittisam অংকন করা
৩৫ ইহতিসাব Ihtisam হিসাব করা
৩৬ ইছবাত Isbat প্রমাণ করা
৩৭ ইরতিসাম Irtisam চিহ্ন
৩৮ ইখলাস Ikhlas নিষ্ঠা, আন্তরিকতা
৩৯ ইসহাক Ishaq বিখ্যাত নবীর নাম
৪০ ইসফার Isfar আলোকিত হওয়া
৪১ ইসলাম Islam শান্তির ধর্ম, আত্মসম্পর্ণ
৪২ ইসমাঈল Ismil বিখ্যাত নবীর নাম
৪৩ ইশতিয়াক Ishtiaq ব্যাকুল আগ্রহ
৪৪ ইশরাফ Ishraf সম্মাপ প্রদর্শন করা
৪৫ ইসলাছ Ishah সংস্কার, সংশোধন
৪৬ ইমারত Imarat দেশ শাসন করা
৪৭ ইফাদ Efadh উপকার করা
৪৮ ইফতিখার Iftikhar গর্ব, সম্মান
৪৯ ইকরাম Ikram ইতিদানশীল
৫০ ইলিয়াছ Ilias একজন নবীর নাম
৫১ ইমাম Imam ধর্মীয় নেতা
৫২ ইরফান Irfan তত্ত্বজ্ঞান
৫৩ ইয্যু Izz মর্যাদা
৫৪ ইযযত Izzat ক্ষমতা, সম্মান
৫৫ ইসাম Isam শক্তি
৫৬ ইয়াফিস Yafis হযরত নূহ (আঃ) এর এক পুত্রের নাম
৫৭ ইয়াসীন Yasin কুরআনের একটি প্রসিদ্ধ সূরার নাম
৫৮ ইয়াকূত Yacut মূল্যবান পাথর বা রত্ন বিশেষ
৫৯ ইয়াকীন Yakin বিশ্বাস
৬০ ইয়ামীন Yamin ডান, চুক্তি, শপথ
৬১ ইয়াকুব Ya’cub একজন নবীর নাম
৬২ ইউসুফ Yusuf একজন নবীর নাম
৬৩ ইউশা Yusha একজন নবীর নাম
৬৪ ইউনুস Yunus একজন নবীর নাম
৬৫ ইয়াহ ইয়া (ইয়াঝিয়া) Yah’ia একজন নবীর নাম
৬৬ ইয়াকতীন Yactin কদুগাছ, লাউগাছ
৬৭ ইয়াকযান Yaczan বিনিদ্রা
৬৮ উয়ুমন Yumn সৌভাগ্য
৬৯ ইউহান্না Yuhanna হযরত ঈসা (আ) এর সহচর
৭০ ইয়ালমাযী Yalmai মেধাবী
৭১ ইয়াসির Yasir ধনী, সাচ্ছন্দ্য
৭২ ইয়ালা Yala সম্মানিত হবে
৭৩ ইহতিশামুল হক Ihtishamul hoq সত্যের মর্যাদা
৭৪ ইহযায আসিফ Ihzaz asif ভাগ্যবান যোগ্য ব্যক্তি
৭৫ ইজাযুল হক Izazul hoq সত্যের মু’জিয়া
৭৬ ই’যায আহমাদ Izaz ahmed অত্যধিক প্রশংসাকারী
৭৭ ইরতিযা হাসানাত Irtiza hasahnat পছন্দনীয় গুনাবলী
৭৮ ইশতিয়াক্ব আহমদ Istiyak ahmed অত্যন্ত প্রশংসাকারী অনুরাগ
৭৯ ইকরামুদ্দীন Ikramuddin দ্বীনের সম্মান করা
৮০ ইমামুল হক Imamul hoq সত্যের নেতা
৮১ ইয়াসীর আরাফাত Yaseer Arafat সহজ নেতৃত্ব
৮২ ই’তিসামুল হক Itisamul hoq সত্যকে দৃঢ়ভাবেধারণ করা
৮৩ ইরতিরা আরাফাত Irtija Arafat পছন্দনীয় নেতৃত্ব
৮৪ ইরফান সাদিক Irfan sadeue মেধাবী সত্যবাদী
৮৫ ইজতিনাব ওয়াসীত্ব Iztinab wasit এগিয়ে চলা সম্ভ্রান্ত ব্যক্তি
৮৬ ইমামুদ্দীন Imamuddin দ্বীনের খুঁটি
৮৭ ইমতিয়াজ মাহমুদ Imtiyaj mahmood প্রশংসিত পার্থক্য কারী
৮৮ ইরশাদুল হক Irshadul haq সত্যের পথ দেখানো
৮৯ ইনান Enan মেঘমালা-বাদল
৯০ ইকরামা Ikrima সাহাবীর নাম
৯১ ইহরাম Ihram দৃঢ় সংকল্প, মক্কায় প্রবেশের পূর্বে হজ্জের নিয়ত করা
৯২ ঈ’সা Esa (Eisa) জীবন্ত বৃক্ষ
৯৩ ঈমান Eman আল্লাহর রাসূল ও পরকালের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন
৯৪ ঈজাব Ijab কবূল করা
৯৫ ঈদ Eid আনন্দের দিন
৯৬ ঈসার Isar অপরকে অগ্রাধিকার দেওয়া

আরও নামের তালিকা…

০১. আ দিয়ে ছেলেদের ২৩০ টি ইসলামিক সুন্দর নামের তালিকা

০২. আল্লাহর নামের সাথে “আবদ” যুক্ত নাম

The post ই ঈ অক্ষর দ্বারা ছেলেদের ইসলামিক সুন্দর নাম appeared first on Amar Bangla Post.

ই-ঈ (I-Y-E) অক্ষর দিয়ে মেয়েদের সুন্দর ইসলামিক নাম

$
0
0

মেয়েদের নামআপনার সদ্য নবজাতক মেয়ের জন্য একটি সুন্দর অর্থবহ ইসলামিক নাম রাখুন।

আমার বাংলা পোস্ট.কম ব্লগের নামের তালিকায় আজ রয়েছে ই- ঈ দিয়ে মেয়েদের সুন্দর ইসলামিক নাম।

ই ঈ দিয়ে মেয়েদের সুন্দর আরবি নাম ও অর্থ গুলো পড়ে দেখুন এবং আপনার পছন্দের সবচেয়ে সুন্দর অর্থবহ নামটি আপনার সোনামণির জন্য রেখে দিন।

ই ঈ দিয়ে মেয়েদের সুন্দর নামের তালিকা

ক্রমিক নং বাংলা ইংরেজী নামের অর্থ
০১ ইসমত Ismat প্রতিরোধ, সাধুতা, সতী
০২ ইজ্জত Izzat প্রতিপত্তি, সম্মান
০৩ ইশরত Ishrat অন্তরঙ্গতা, বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক
০৪ ইসতিনামাহ Istinamah আরাম করা
০৫ ইফফত Iffat সাধুতা, নির্মল
০৬ ইশারাত Isharat হুকুম দেয়া, ইশারা করা
০৭ ইশাআ’ত Ishaa’t আলোক রশ্মির বিকিরণ
০৮ ইশতিমাম Istimam গন্ধ নেয়া
০৯ ইশফাক্ব Ishfaq করুণা
১০ ইয়াসীরাহ Eiasira আরাম, স্বাচ্ছন্দ
১১ ইয়াকূত Yaqut মূল্যবান পাথর
১২ ইয়াসমিন Yasmin ফুলের নাম, জেছমিস
১৩ ইয়াকীনাহ Yaqinah নিশ্চয়তা, দৃঢ়বিশ্বাস
১৪ ইয়ুমনা Yumna আশীষ, সৌভাগ্য
১৫ ঈশরাত Ishrat উত্তম আচরণ
১৬ ইশতিমাম Isntimam ঘ্রাণ নেয়া
১৭ ঈশাত Eshat বসবাস
১৮ আবশার Ibshar সুসংবাদ প্রাপ্ত হওয়া
১৯ ঈফাত Efat  উত্তম বা বাছাই করা
২০ ইশফাকুন নেসা Ishfaqun Nea মাতৃ, জাতির দয়া
২১ ইসমাত আফিয়া Ismat afia  সতী, পুণ্যবতী
২২ ইসমাত আবিয়াত Ismat abiat সতী সুন্দরী স্ত্রীলোক
২৩ ইফফাত মুকাররামাহ Iffat Mukarramah সতী সম্মানিতা
২৪ ইফতিখারুন্নিসা Iftikharun nisa নারীসমাজের গৌরব
২৫ ইসমাত মাকসুরাহ Ismat maksura সতী পর্দানিশীন স্ত্রীলোক
২৬ ইয়াসমীন জামীলা Yasmin jamila সুগন্ধিফুল সুন্দর
২৭ ইশরাত জামীলা Ishrat jamila সদ্ব্যবহার সুন্দরী
২৮ ইফফাত যাকিয়া Iffat zakia পবিত্রা বুদ্ধিমতী
২৯ ইফফাত ফাহমীদা Iffat Fahmifda সতী বুদ্ধিমতী
৩০ ইসমাত মাহমুদা Ismat Mahmooda সতী প্রশংসিতা
৩১ ইফফাত ওয়াসীমাত Iffat wasimat সতী সুন্দরী
৩২ ইফফাত হাসিনা Iffat Hasina সতী সুন্দরী
৩৩ ঈফাত হাবীবা Efat Habiba সতী প্রিয়া
৩৪ ইফফাত সানজিদা Effatsanjida সতী চিন্তাশীলা
৩৫ ইসমাত বেগম Ifmat Bigom সতী-সাধ্বী মহিলা
৩৬ ইফফাত কারিমা Effat karima সতী দয়াবতী
৩৭ ইফফাত তাইয়িবা Effat Tayiba সতী পবিত্রা
৩৮ ইয়াসমীন যারীন Yasmin jarin সোনালী জেসমীন ফুল
৩৯ ঈশরাত সালেহা Ishrat saleha উত্তম আচরণ পুণ্যবতী
৪০ ইসমত সাবিহা Ismat sabiha সতী সুন্দর
আরও দেখুন ঃ গ (G) দিয়ে মেয়েদের সুন্দর ইসলামিক নাম ও অর্থ

আমাদের দেওয়া নামের অর্থ গুলো পড়ে আপনার কাছে ভালো লেগেছে? ভালো লেগে থাকলে শেয়ার করে অন্যদেরকে পড়ার সুযোগ দিন। আপনার মতামত জানাতে কমেন্ট করুণ। একটি সুন্দর কার্যকরী সামাজিক ব্লগ প্লাটফর্ম নির্মাণে আপনিও ভূমিকা রাখুন।

The post ই-ঈ (I-Y-E) অক্ষর দিয়ে মেয়েদের সুন্দর ইসলামিক নাম appeared first on Amar Bangla Post.

মহিলা সাহাবীদের নাম

$
0
0

বর্ণনা : আপনার সদ্য জন্ম নেওয়া কন্যা সন্তানের সুন্দর নাম রাখতে এখন ৭৯ জন মহিলা সাহাবীদের নাম উল্লেখ্য করা হলো। আপনার পছন্দের বেঁছে নিন এবং মহিলা সাহাবীদের নাম অনুযায়ী আপনার মেয়ে শিশুর নামটি রেখে দিন।

মহিলা সাহাবীর নাম

মহিলা সাহাবীহযরত রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর জীবদ্দশায় যে সকল মহলা ইসলাম গ্রহণ করে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) কে স্ব-চোখে দেখেছেন এবং ঈমানের সাথে মৃত্যু বরণ করেছেন তারাই হলেন মহিলা সাহাবী। তাঁরা ছিলেন অত্যন্ত সৌভাগ্যবান।

পূর্বেই বলা হয়েছে, মহিলারা তাঁদের নামের শেষে পিতার নাম যোগ করে পরিচয় দিত, পিতার নামের পরিবর্তে স্বামীর নাম যোগ করা কোরআন ও হাদীসের প্রত্যক্ষ নাফরমানী। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন যা  ন্যায় সঙ্গত মনে করেন তা না গ্রহণ করে পশ্চিমা বিজাতীয় অনুকরণে বিবাহিতা নারীর নামের শেষে স্বামীর নাম যুক্ত করা ইসলামী আদর্শের পরিপন্থী। সাহাবীদের মতো মহিলা সাহাবীরাও তাঁদের নামের শেষে নীসব অর্থাৎ পিতার নাম যুক্ত করে পরিচয় দিতেন। যেমন খদীজা বিনতে খুয়াইলিদ, আয়েশা বিনতে আবু বকর সিদ্দীক ইত্যাদি। মুহাম্মদ (সা) এর মতো জগত বরণ্য স্বামীর নামও তাদের নামের পরে যুক্ত করেননি। কিন্তু এযুগের মুসলিম নারীগণ তাঁদের বিবাহোত্তর জীবনে নিজেদের নামের পরে স্বামীর নাম যোগ করেন অবলীলাক্রমে এ প্রথা বা স্টাইল কুরআন ও সুন্নার বিপরীত। আল্লাহ তা’আলা চিরন্তন বাণীকে অস্বীকার করে যারা অন্যের অনুসরণ করে কিয়ামতের দিনে তাঁদের দলেই তাঁরা ঠাই পাবে। এ প্রসঙ্গে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেনঃ

“ইবনে উমর (রাঃ) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেনঃ ‘যে ব্যক্তি যে প্রাদায়ের অনুসরণ করে সে তাদেরই দলভুক্ত হবে।’ আবু দাউদ। (কিতাবিল লিবছ)

সুতরাং যারা খাদীজাতুল কুবরা, আয়েশা সিদ্দীকা, ফাতেমাতুজ যোহরা এদের দলে শামীল হতে চায় তাঁরা এদেরই পদাঙ্ক অনুসরণ করবে। মুসলিম মা-বোন ও ভাইদের কাছে ইসলামের চির সুন্দর ও সত্য এবং কল্যাণের বাণী পৌঁছে দিয়ে সে অনুযায়ী আমল করার আহ্বান জানাই নিম্নে কয়েকজন সৌভাগ্যবান মহিলা সাহাবীর নাম উল্লেখ করা হলো, আমাদের মুসলিম কন্যাদের নাম মহিলা সাহাবীদের নামে নামকরণের তৌফিক আল্লাহ সবাইকে দান করুন। আমীন!

মহিলা সাহাবীদের নামের তালিকা

ক্রমিক নং পূর্ণ নাম সংক্ষিপ্ত নাম
০১. আরওয়া বিনতে আব্দুল মুত্তালাব (রাঃ) আরওয়া (রাঃ)
০২. আসমা বিনতে আবী বকর সিদ্দীকা (রাঃ) আসমা (রাঃ)
০৩. উমাইয়া বিনতে আন-নাজ্জার আন আনসারী উমাইয়া (রাঃ)
০৪. উনাইসাহ বিনতে আদী (রাঃ) উনাইসাহ (রাঃ)
০৫. উম্মে আইমন (রাঃ) উম্মে আইমন (রাঃ)
০৬. উম্মে ফজল (রাঃ) উম্মে ফজল (রাঃ)
০৭. উম্মে রুমান (রাঃ) উম্মে রুমান (রাঃ)
০৮. উম্মে সুলাইম (রাঃ) উম্মে সুলাইম (রাঃ)
০৯. উম্মে উমারা (রাঃ) উম্মে উমারা (রাঃ)
১০. উম্মে আতিয়া (রাঃ) উম্মে আতিয়া (রাঃ)
১১. উম্মে হানী (রাঃ) উম্মে হানী (রাঃ)
১২. বারীরাহ (মাওলাতে আয়েশা সিদ্দীকা (রাঃ) বারীরাহ (রাঃ)
১৩. বুসরা বিনতে সাফওয়ান কুরাইশী (রাঃ) বুসরা (রাঃ)
১৪. তামাযুর বিনতে ‘আমের (রাঃ) তামাযুর (রাঃ)
১৫. তামীমা বিনতে ওহহাব (রাঃ) তামীমা (রাঃ)
১৬. সুবাইতা বিনতে যাহাক/দাহাক (রাঃ) সুবাইতা (রাঃ)
১৭. জামীলা বিনতে উমর ইবনুল খাত্তাব (রাঃ) জামীলা (রাঃ)
১৮. জুমানা বিনতে আবী তালেব জুমানা (রাঃ)
১৯. জুওয়াই রিয়া (উম্মুল মু’মেনীন) (রাঃ) জুওয়াইরিয়া (রাঃ)
২০. হাবীবা বিনতে আবীফিয়ান (রাঃ) হাবীবা (রাঃ)
২১. হাফসা (উম্মুল মু’মেনীন)(রাঃ) হাফসা (রাঃ)
২২. হাকীমা বিনতে গাইলান (রাঃ) হাকীমা (রাঃ)
২৩. হালিমাতুস সা’দিয়া (রাঃ) হালীমা (রাঃ)
২৪. হামামা (মাওলাতে আবী বকর সিদ্দীক) হামামা (রাঃ)
২৫. হামনা বিনতে  জাহান (রাঃ) হামনা (রাঃ)
২৬. হাওয়া বিনতে ইয়াযীদ (রাঃ) হাওয়া (রাঃ)
২৭. খালেদা বিনতে আসওয়াদ খালেদা (রাঃ)
২৮. খাদিজাতুল কোবরা (উম্মুল মু’মেনীন)(রাঃ) খাদীজা (রাঃ)
২৯. খুযায়মা বিনতে জাহাম খুযায়মা (রাঃ)
৩০. খালীদাহ বিনতে কা’নাব খালীদাহ (রাঃ)
৩১. খানসায়া বিনতে খাদ্দাম আলি আনসারী (রাঃ) খানসায়া (রাঃ)
৩২. খাওলা বিনতে আবদুল্লাহ আল  আনসারী (রাঃ) খাওলা (রাঃ)
৩৩. দুজাজা বিনতে আসমা বিন সালত দুজাজা (রাঃ)
৩৪. দুররা বিনতে আবী লাহাব দুররা (রাঃ)
৩৫. রবীআ’হ বিনতে নযর আন-আনসারিয়াহ রবীআহ (রাঃ)
৩৬. রযীনা (রাসূলুল্লাহর (সাঃ) খাদেমা (রাঃ) রযীনা (রাঃ)
৩৭. রূফাইদা আনসারিয়া আন আসলামীয়া (রাঃ) রূফাইদা (রাঃ)
৩৮. রুকাইয়া বিনতে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) রুকাইয়া (রাঃ)
৩৯. রমলা বিনতে আবী সুফিয়ান (রাঃ) রমলা (রাঃ)
৪০. রুমাইছা বিনতে উমর (রাঃ) রূমাইছা (রাঃ)
৪১. রায়হানা, রাসূলুল্লাহ (সা)-এর স্ত্রী রায়হানা (রাঃ)
৪২. রায়তা বিনতে হারেছ (রাঃ) রায়তা (রাঃ)
৪৩. সাবীয়া বিনতে হারেছ (রাঃ) সাবীয়া (রাঃ)
৪৪. সাখবারা বিনতে তামীম (রাঃ) সাখবারা (রাঃ)
৪৫. সুখাইলা বিনতে উবাইদা (রাঃ) সুখাইলা (রাঃ)
৪৬. সায়ীদা বিনতে হারিছ (রাঃ) সায়ীদা (রাঃ)
৪৭. সালামা বিনতে মা’কাল আনসারীয় (রাঃ) সালামা (রাঃ)
৪৮. সামুরা বিনতে কাইস আনসারীয়া সামরা (রাঃ)
৪৯. সালমা  (রাসূলুল্লাহর (সা) খাদেমা সালমা (রাঃ)
৫০. সুমাইয়া (আম্মার বিন তোইয়াসের এর মা) সুমাইয়া (রাঃ)
৫১. সানা বিনতে আসমা বিনতে সালত সানা (রাঃ)
৫২. সাহলা বিনতে সাহল (রাঃ) সাহলা (রাঃ)
৫৩. সীরীন (মারিয়া কিবতীয়ার বোন) সীরীন (রাঃ)
৫৪. শিফা বিনতে আবদুল্লাহ (রাঃ) শিফা (রাঃ)
৫৫. শাফা বিনতে আওফ (রাল) শাফা (রাঃ)
৫৬. শারমায়া সা’দিয়া (রাসূলুল্লাহর (সা) দুধ বোন শায়মারা (রাঃ)
৫৭. সাফীয়া (উম্মুল মু’মেনীন) (রাঃ) সাফীয়া (রাঃ)
৫৮. সুমাইতা লাইছা (রাঃ) সুমাইতা (রাঃ)
৫৯. যুবায়া’ বিনতে হারেছা (রাঃ) যুবায়া (রাঃ)
৬০. আতেকা বিনতে আব্দুল মুত্তালেব (রা) আতেকা (রা)
৬১. আলীয়াহ বিনতে খবইয়ান (রা) আলীয়াহ (রা)
৬২. ইযযা বিনতে আবী সুফিয়ান (রা) ইযযা (রা)
৬৩. উমায়রা বিনতে সাহল আনসারীয়া উমায়রা (রা)
৬৪. ফাখেতা (উম্মেহানী) বিনতে আবী তালেব ফাখেতা (রা)
৬৫. ফাযেলা আনসারীয়া (রাঃ) ফাযেলা (রাঃ)
৬৬. ফারেয়া বিনতে আব্দুর রহমান (রাঃ) ফারেয়া (রাঃ)
৬৭. ফাতেমা বিনতে মালেক (রা) ফাতেমা (রা)
৬৮. ফাতেমা বিনতে খাত্তাব (রা) ফাতেমা (রা)
৬৯. ফাতিমা বিনতে উমাইস (রাঃ) ফাতিমা (রাঃ)
৭০. আসমা বিনতে উমাইস (রাঃ) আসমা (রা)
৭১. কাবীরা বিনতে সুফিয়ান (রা) কাবীরা (রা)
৭২. লুবাবা বিনতে হারেছ (রাঃ) লুবাবা (রা)
৭৩. লায়লা বিনতে হাকীম (রা) লায়লা (রা)
৭৪. মরিয়ম বিনতে আইয়াস আনসারী মরিয়ম (রা)
৭৫ মালীকা বিনতে উয়াইমার (রাঃ) মালিকা (রা)
৭৬. নাফীসা বিনতে উমাইয়া (রাঃ) নাফীসা (রা)
৭৭. নাওলা বিনতে আসলাম (রাঃ) নাওলা (রা)
৭৮. হুযাইলা বিনতে হারেছ (রাঃ) হুযাইলা (রাঃ)
৭৯. হিন্দ/হিন্দা বিনতে উৎবা (রাঃ) হিন্দা (রাঃ)

আরও মেয়েদের সুন্দর ইসলামিক নামের তালিকা দেখুন…

০১। ই-ঈ (I-Y-E) অক্ষর দিয়ে মেয়েদের সুন্দর ইসলামিক নাম

০২। গ দিয়ে মেয়েদের সুন্দর ইসলামিক নাম

আমাদের দেওয়া নামের অর্থ গুলো পড়ে আপনার কাছে ভালো লেগেছে? ভালো লেগে থাকলে শেয়ার করে অন্যদেরকে পড়ার সুযোগ দিন। আপনার মতামত জানাতে কমেন্ট করুণ। একটি সুন্দর কার্যকরী সামাজিক ব্লগ প্লাটফর্ম নির্মাণে আপনিও ভূমিকা রাখুন।

The post মহিলা সাহাবীদের নাম appeared first on Amar Bangla Post.


প্রশ্নঃ কিভাবে সেক্স করলে বা সেক্স করার পর কি ওষুধ খেলে বাচ্ছা হয় না?

$
0
0

এই প্রশ্নটি করেছেন এক উঠতি বয়সি যুবতি বোন। তিনি হয়তো কোন নষ্ট ছেলের সাথে প্রেম করেন এবং সেই ছেলে তাঁর সাথে অসামাজিক ও ধর্মীয় অস্বীকৃতি এই কাজটি করতে চান আর তারই সাথে নিজের আগ্রহ আছে বিধায় নিরাপদে কিভাবে মিলিত হওয়া যায়, যার ফলে পেটে বাচ্ছা আসবে না তা জানতে চেয়েছেন। আমরা পুরো কথোপকথন টি আপনাদের সামনে তুলে ধরছি।

প্রশ্নঃ কিসের মাধ্যমে সেক্স করলে প্রেগন্যাট হওয়ার সম্ভাবনা থাকেনা?

উত্তরঃ আমি না হয় আপনাকে সেক্স করার পরও গর্ভবতী হওয়ার থেকে বাঁচার উপায় (মাধ্যম) বলে দিলাম। কিন্তু আপনি বিবাহের পূর্বে সমাজ ও ধর্মের অস্বীকৃতি ব্যক্তির সাথে সেক্স করে নিজের গায়ে নষ্টা মেয়ে খেতাব লাগাবেন, তাঁর থেকে নিজকে কিভাবে রক্ষা করবেন তা কি চিন্তা করেছেন? আপনি কি নষ্টা মেয়ে হতে চান? আমার কথায় আপনি কষ্ট পাবেন না শুধু একটু চিন্তা করুন। আপনি নিচের দুইটি পোস্ট একটু পড়ে আসুন……….

০১. প্রেম করিলে ফ্রিতে নারীর দেহ ভোগ করা যায়!

০২. সতীনারী কাকে বলে।

বর্তমান ছেলেদের কাজ হচ্ছে, নতুন নতুন মেয়ে বন্ধু জোগাড় করা এবং তাদেরকে ভালোবাসার নামে পটিয়ে টাকা পয়সা বেশি থাকলে বিছানায় (হোটেলে) আর কম থাকলে মাটিতে(বন-জঙ্গল বা পার্কের নির্জন স্থান) শুয়ে মধু খাওয়া। তিনি যাতে এরকম দুষ্টা ভ্রমরদের শিকার না হন তাঁর জন্য একটু চিন্তা ভাবনা করতে বলেছিলাম। তিনি এর বিপরীতে উত্তর দিলেন……..

-“আজকাল ভালোর কোন দাম নাই। আপনি আমায় উপায় বলে দিন। বাকিটা আমার ব্যাপার!”

আমাদের উত্তরঃ আপনার রিপ্লে পড়ে আমি মর্মাহত হলাম। সত্যিই আমরা অবাক হয়ে যায় মেয়েদের নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারতে দেখে। আমরা বেকার মেয়েদের ভালো জন্য লেখালেখি করে সময় নষ্ট করি। ভালো জায়গায় থাকলে অবশ্যই ভালোর দাম পাবেন। মন্দ জায়গায় তো আর আপনি ভালোর দাম পাবেন না। যাই হোক আপনি যা জানতে চেয়েছেন তা এখানে বলে দিচ্ছি। গর্ভ হওয়া থেকে নিজেকে রক্ষার পদ্ধতির নাম হচ্ছে জন্মনিয়ন্ত্রণ। জন্মনিয়ন্ত্রের বিভিন্ন পদ্ধতি আছে।

০১. ক্ষণস্থায়ী। যেমনঃ কনডম। সেক্স করার আগে উত্তেজিত লিংগে পড়াতে হয়। লিঙ্গ কনডম পড়িয়ে সেক্স করা হলে বীর্যপাত কনডমের ভিতরে আটকে যাবে যার ফলে পুরুষের শুক্রকীট নারীর যোনির ভিতরে প্রবেশ করবে না এবং গর্ভধারনের সম্ভাবনা ৯০ ভাগ কমে যায়। ক্ষণস্থায়ী সময়ের জন্য কনডম উপযুক্ত গর্ভনিরোধক পদ্ধতি।

কনডম সম্পর্কে আরো জানতে ও শিখতে ভিজিট করুণ >> কনডম টপিকস এ।

০২ অস্থায়ী স্বল্পমেয়াদি। এর মধ্যে আছে খাবার বড়ি ও ইনজেকশন। এই টি মাস ব্যক্তিক পদ্ধতি।

খাবার বড়ি বা পিল ও জন্মবিরত ইনজেকশন দ্বারা গর্ভধারণ রোধ করতে হলে মাসিক শুরু হওয়ার দ্বিতীয় দিন থেকেই খাবার বড়ি খেতে হবে বা ইঞ্জেকশন গ্রহণ করতে হবে।

০৩. দীর্ঘ মেয়াদি। এটা নতুন বের হয়েছে। যারা দীর্ঘদিন বিরতি দিয়ে বাচ্ছা নিতে ইচ্ছুক তাদের জন্য এটি ব্যবহার করা হয়।

০৪. স্থায়ী পদ্ধতি। যারা বাচ্ছা নিতে চায় না তাদের জন্য। এটি নারী পুরুষ উভয়েই গ্রহণ করতে পারে। দুই জনের মধ্যে একজনে গ্রহণ করলেই আর বাচ্ছা হবে না।

০৫. জরুরী জন্ম বিরতিকরণ। এটাকে ইমার্জেন্সি পিল বলা হয়। এই পিল সেক্স করার ৪৮ ঘণ্টার পরে খেলেও জন্মরোধ হয়। একটি পাতায় একটি পিল থাকে এবং এর সম্ভবত ৮০ টাকা হবে। বর্তমানে এটি প্রত্যেক ফার্মেসিতেই পাওয়া যায়। তাছাড়াও অনিচ্ছা বা অনাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ এড়াতে বা  গর্ভ নষ্ট করে দেওয়ার সম্পর্কে জানতে পড়ুন >> আপৎকালীন গর্ভনিরোধক ব্যবস্থা (গর্ভ নিরোধ ও গর্ভপাত)

আশা করি আপনি আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী তথ্যমূলক উত্তর পেয়েছেন।

তবে আপনার কাছে অনুরোধ রইল আদর্শ নারীর বইয়ের → প্রেম ভালোবাসা ← লেখাটি পড়ার জন্য।

The post প্রশ্নঃ কিভাবে সেক্স করলে বা সেক্স করার পর কি ওষুধ খেলে বাচ্ছা হয় না? appeared first on Amar Bangla Post.

খ (kh) অক্ষর দিয়ে মেয়েদের নাম

$
0
0

আপনার সদ্য নবজাতক কন্যা-শিশুর জন্য একটি সুন্দর ইসলামিক  নাম রাখুন।

আপনার কন্যা-সন্তানের জন্য সুন্দর একটি অর্থপূর্ণ নাম রাখতে দেখুন খ দিয়ে মেয়েদের সুন্দর ইসলামিক নাম সমূহ।

খ দিয়ে মেয়েদের নাম ও নামের অর্থ গুলো পড়ুন এবং আপনার পছন্দের সুন্দর অর্থপূর্ণ নামটি আপনার সদ্যজাত কন্যা সন্তানের জন্য রেখে দিন।

খ দিয়ে মেয়েদের সুন্দর ইসলামিক নামের তালিকা

ক্রমিক নং বাংলা ইংরেজী নামের  অর্থ
০১ খাদেমা Khadima সেবিকা
০২ খালেদা Khalida অমর, চিরন্তর
০৩ খাবীরা Khabira অবগত,  অভিজ্ঞ
০৪ খাদীজা Khadija রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর প্রথম স্ত্রী
০৫ খাবীনা Khazina ধন ভাণ্ডার
০৬ খাতীবা Khatiba বাগ্মী
০৭ খেলআ’ত Khel’at উপহার
০৮ খালীলা Khalila বান্ধবী, সথী
০৯ খানসা Khansa সাহাবীয়ার নাম, খাঁদানাক
১০ খাওয়ালা (খাওলা) Khawala (khawla) সাহবীয়ার নাম, খেদমতগার
১১ খালেছা Khalesa বিশুদ্ধা, সরল
১২ খাইরাতুন Khairatun সৎকর্মশীলী নারী
১৩ খাইরিয়া khairea দানশীলা
১৪ খীফাত Khifat হালকা
১৫ খামিরা Khamira আটার খামিরা
১৬ খুরশিদা Khur  Shida সূর্য, আলো
১৭ খালেদা সাদিয়াহ Kalida saadia অমর সৌভাগ্যশালিনী
১৮ খালিদা রিফাত Khalida Rifat অমর উচ্চ মর্যাদাবান
১৯ খালিদা মাহযুযা Khalida  Mahzuza অমর ভাগ্যবতী
২০ খায়রুন্নিনা Khairun Nisa উত্তম রমণী
২১ খুরশিদা জাহান Khrsheda jahan সুর্য রশ্মিনী পৃথিবী
২২ খাদেমা হুসনা Khadima Husna পূণ্যবতী সেবিকা
২৩ খালীলা রেফা Khalila Rifa উত্তম বান্ধবী
২৪ খাতীবা মাজীদা Khatiba Mazida মর্যাদা সম্পন্না বাগ্মী
২৫ খীফাত আনজুম Khifat ahjum হালকা তাঁরা
২৬ খানেছা দিলরুবা Khalesa Dilruba বিশুদ্ধ প্রেমিকা
২৭ খালেদা মাহফুজা Khalida Mahfuza চির সংরক্ষিত

আরও মেয়েদের সুন্দর ইসলামিক নামের তালিকা দেখুন…

০১। ই-ঈ (I-Y-E) অক্ষর দিয়ে মেয়েদের সুন্দর ইসলামিক নাম

০২। গ দিয়ে মেয়েদের সুন্দর ইসলামিক নাম

০৩। মহিলা সাহাবীদের নাম

আমাদের দেওয়া নামের অর্থ গুলো পড়ে আপনার কাছে ভালো লেগেছে? ভালো লেগে থাকলে শেয়ার করে অন্যদেরকে পড়ার সুযোগ দিন। আপনার মতামত জানাতে কমেন্ট করুণ। একটি সুন্দর কার্যকরী সামাজিক ব্লগ প্লাটফর্ম নির্মাণে আপনিও ভূমিকা রাখুন।

The post খ (kh) অক্ষর দিয়ে মেয়েদের নাম appeared first on Amar Bangla Post.

আ (A) অক্ষর দিয়ে মেয়েদের সুন্দর ইসলামিক নাম

$
0
0

মেয়েদের সুন্দর নামসদ্য জন্ম নেওয়া আপনার সোনামণির জন্য সুন্দর ইসলামিক নাম রাখুন।

দেখুন, আ দিয়ে মেয়েদের সুন্দর ইসলামিক নাম ও নামের অর্থ সমূহ।

আপনার আদরের সোনামণির জন্য একটি সুন্দর ইসলামিক নাম রাখতে নিচের নামের তালিকাটি দেখুন এবং আপনার কাছে ভালো লাগা সুন্দর অর্থপূর্ণ নামটি আপনার আদরের সোনামণির জন্য রেখে দিন।

আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম অর্থসহ…

ক্রমিক নং বাংলা ইংরেজী নামের অর্থ
০১. আসিয়া Asia শান্তি স্থাপনকারী
০২. আশরাফী Ashrafi মুদ্রা, সম্মানিত
০৩. আমিনা (আমেনা) Amena নিরাপদ
০৪. আমীনা Amina আমানত রক্ষাকারিণী
০৫. আনিসা Anesa কুমারী, মিস
০৬. আনীসা Anisa বান্ধবী
০৭. আদীবা Adiba মহিলা সাহিত্যিক
০৮. আনিফা Anipa রূপসী
০৯. আতিয় Atia আগমনকারিণী
১০. আত্বক্বিয়া Atqiya ধার্মিক
১১. আছীর Asir পছন্দনীয়, মনের মতো স্বপ্ন
১২. আরজা Arja এক, সুগন্ধময় গাছের নাম
১৩. আরজু Arju আকাঙ্কা
১৪. আরমানী Armai আশাবাদী
১৫. আরীকাহ Areekah আরাম জাযিম, কেদারা
১৬. আসমা Asma আবু বকর (রাঃ)-এর কন্যার নাম।
১৭. আসমাহ Asmah নিতান্ত সহজ,সত্যবাদিনী।
১৮. আসীলা Asila নিখুঁত, নির্ভেজাল
১৯. আসওয়া Adwa আলো, উজ্জ্বলতা
২০. আতিকা Atiqa সুন্দরী
২১. আ’শা Asha ক্ষীণদৃষ্টি সম্পন্ন
২২. আফনান Afnan গাছের শাখা-প্রশাখা
২৩. আমাল Amal আশা,আকাঙ্কা
২৪. আমানী Amane শান্তিপূর্ণ, নিরাপদজনক
২৫. আমল Amal আশা, বাসনা।
২৬. আমীরা Amira রাজকুমারী
২৭. আনজুম Anjum তাঁরা
২৮. আসমা Asma  নামসমূহ, নিদর্শন
২৯. আনতারা Antara বীরাঙ্গনা
৩০. আরজুমান্দ (ফার্সি) Arzumand ভাগ্যবান
৩১. আনজুমান Anjuman মাহফিল
৩২. আনওয়ারা (আনোয়ারা) Anwara উজ্জ্বর, জ্যোতিকাল।
৩৩. আবেদা Abeda ইবাদত কারিণী।
৩৪. আদিলা Adela  ন্যায়বিচারক মহিলা।
৩৫. আরিফা Arefa পরিজ্ঞাত, মহিলা সাধক।
৩৬. আসিফা Asefa প্রবল বাতাস
৩৭. আসিমা Asema সুরক্ষিত, রাজধানী
৩৮. আতিরা Atera সুগন্ধিময়, সুরভি
৩৯. আফিয়া Afia পুন্যবর্তী
৪০. আকিফা  Akefa নির্জনবাসী, এক স্থানে অব্যাহতভাবে অবস্থান কারিণী।
৪১. আতিফা Atefa দয়ালু, সহানুভূতিশীল
৪২. আলিয়া Alia উচ্চ, মহৎ
৪৩. আয়িশা Ayesha রাসূলুল্লাহ (সাঃ)—এর প্রসদ্ধি স্ত্রী, স্বাচ্ছন্দ জীবন যাপন কারিণী।
৪৪. আবীদা Abida অনুগতা, বাঁদী
৪৫. আতীকা Atiqa সম্মানিতা
৪৬. আযরা Azra কুমারী
৪৭. আরূস Arus পাত্র, দুলহা
৪৮. আযীযা Aziza প্রিয়তমা,প্রিয়, শক্তিমান
৪৯. আতিয়া Atiya উপহার
৫০. আযীমা Azima মহতী।
৫১.  আফীফা Afifa সাধ্বী, নির্মল
৫২. আকীলা Aqila বুদ্ধিমুতী
৫৩. আলীমা Alima জ্ঞানবতী।
৫৪. আম্বর Ambar সুগন্ধ দ্রব্য বিশেষ।
৫৫. আরূফা Arufa বুদ্ধিমতি মহিলা
৫৬. আসলিয়াহ Asliyah মাধুরী, মধুময়ী
৫৭. আনতারাহ Antaraha বীরাঙ্গনা
৫৮. আফিয়াত Afiat পুনবতী, স্বাস্থ্য, শান্তি।
৫৯. আয়েদা Aeda প্রত্যাবর্তনকারিণী।
৬০. আযযা Azza হরিণী, সাহাবীর নাম।
৬১. আকলিমা Aklema দেশ, সম্রাজ্ঞী
৬২. আফরোজা Afruza আলোকময় সুন্দর, জ্ঞানী।
৬৩. আয়মান Ayman শুভ
৬৪. আফরা Afra সাদা।
৬৫. আদিবা খাতুন Adeeba khatoon সাহিত্যিক সম্ব্রান্ত মহিলা
৬৬. আবিদা সুলতানা Abida sultana ইবাদত কারিণী সম্ভ্রজ্ঞী
৬৭. আফিয়াহ আনীসা Afiah aneesa পন্যবতী বান্ধবী
৬৮. আফিয়া ফাহমীদা Afia Fahmeeda পন্যবতী বুদ্ধিমতী।
৬৯. আনতারাব ওয়াসীমা Antara wasima বীরাঙ্গনা সতী নারী
৭০. আমীরাতুন নিসা Ameeratun Nisa নারীজাতির নেত্রী
৭১. আফিয়া মুবাশিরাহ Afia Mubassirah পুণ্যবতী সুসংবাদ বহন কারনী
৭২. আফিয়া ইবনাত Atia Ibnat দানশীলা কন্যা
৭৩. আতিকা তায়্যেবা Atika taiba সুগন্ধ ব্যবহারকারী পবিত্র স্ত্রীলোক
৭৪. আযীযাহ সাদিকাহ Azeezah sadiquah প্রিয়তমা, সম্মানীত সত্যবাদী
৭৫. আফিয়া শাহানা Afia Shahana পুণ্যবতী রাজ কুমারী
৭৬. আবিদা ফাহমিদা Abida Fahmida ইবাদতকারিণী বুদ্ধিমতী
৭৭. আতিয়া যায়নাব Atia jainab  দানীলা রূপসী
৭৮. আলিহা ওয়াসীমাত Aliha wasimat প্রেমে পাগল সুন্দরী
৭৯ আনীকা শরমিলা Aneeka Sharmeela রূপসী লজ্জাবতী
৮০. আতিফা ফাহমিদা Arifa fahmida কোমল হৃদয়া
৮১. আয়েশা ওয়াহীদা Ayesha Wahida সৌভাগ্য শালিনী, অতুলনীয়া
৮২. আসামাহ সাদিকা Asamahu sadika নিতান্ত সহজ সত্য বাদিনী
৮৩. আযরা মায়মুনা Azra Mymona কুমারী ভাগ্যবতী
৮৪. আফিয়া হুমায়রা Afia Humaira পুণ্যবতী রূপসী
৮৫.

 

আবিয়াত তুহরা Abiat Tuhra সুন্দরী স্ত্রীলোক পাক-পবিত্র
৮৬. আযীযা ওয়াসীমাত Aziza Wasimat প্রিয়তমা সুন্দরী স্ত্রীলোক
৮৭. আফীফা আবিয়াত Afifa abiat পুণ্যবতী সুন্দরী স্ত্রীলোক
৮৮. আনীকা আত্বীয়া Anika atia রূপসী দানশীলা
৮৯. আমীনা আনীসা Amina aneesa বিশ্বস্ত বান্ধবী
৯০. আফীফা মাকসূরা Afeefa Maksura পুণ্যবতী পর্দানিশীন স্ত্রীলোক
৯১. আতিয়া জিন্নাত Atia Zinnat দানশীলা সম্ভ্রন্ত স্ত্রীলোক
৯২. আনীকা নাওয়াব Aneeqa Nawab রূপসী সতী নারী।
৯৩. আখতারুন নিসা Akhtarun Nisa নারীদের তারকা
৯৪. আরজুমান্দ বেগম Arzumand Bigom আকাঙ্ক্ষী মহিলা
৯৫. আয়েশা খাতুন Ayesha khatun আরাম প্রিয় মহিলা
৯৬. আজিজুন-নিসা Azizunneesa বাধ্য মহিলা ।
৯৭. আনতারা রাশিদা Anrtara rasida বীরাঙ্গনা দূষী।
৯৮. আতিয়া বিলকিস Atiya Bilqis দানশীলা রাণী।
৯৯. আতিয়া মাহমুদা Atiya mahmuda দানশীলা প্রশংসিতা ।
১০০. আতিয়া তাহের Atiya tahira দানশীলা পবিত্রা।
  • “খাতুন”—মহিলা, গৃহিনী, মুসলিম মহিলাদের নামের শেষে ব্যবহৃত উপাধি।
  • “বেগম”—বিবাহিত মুসলিম মহিলা, মুসলিম নারীর নামের শেষাংশ, মুসলমান রাণী বা সম্রাজী বা সুল তানসা।

আরও মেয়েদের সুন্দর ইসলামিক নামের তালিকা দেখুন…

০১। ই-ঈ (I-Y-E) অক্ষর দিয়ে মেয়েদের সুন্দর ইসলামিক নাম

০২। গ দিয়ে মেয়েদের সুন্দর ইসলামিক নাম

০৩। মহিলা সাহাবীদের নাম

০৪। খ দিয়ে মেয়েদের সুন্দর ইসলামিক নাম

আমাদের দেওয়া নামের অর্থ গুলো পড়ে আপনার কাছে ভালো লেগেছে? ভালো লেগে থাকলে শেয়ার করে অন্যদেরকে পড়ার সুযোগ দিন। আপনার মতামত জানাতে কমেন্ট করুণ। একটি সুন্দর কার্যকরী সামাজিক ব্লগ প্লাটফর্ম নির্মাণে আপনিও ভূমিকা রাখুন।

The post আ (A) অক্ষর দিয়ে মেয়েদের সুন্দর ইসলামিক নাম appeared first on Amar Bangla Post.

সহবাসের শেষের দিকে পুরুষের মতো নারীও কি আনন্দ লাভ করে?

$
0
0

প্রশ্নঃ সহবাসের শেষে দিকে পুরুষ যেমন আনন্দ ও সুখ অনুভব করে?

নারীও কি অনুরূপ আনন্দ ও সুখ পায়?

উত্তরঃ শৃঙ্গার ও মিলনের চরম মুহূর্তে ঘটে বীর্যপাত। তখন পুরুষ থাকে চরমভাবে উত্তেজিত। নারীও উত্তেজিত থাকে, কিন্তু তাঁর উত্তেজনার রেশ থাকে অনেকক্ষণ। সঙ্গমের পরেও। তাই পুরুষের উচিত নারীকে জড়িয়ে অন্ততঃ কিছুক্ষণ শুয়ে থাকা।

মিলনের শেষে স্বামীর সাথে স্ত্রীকেও পরিপূর্ণ তৃপ্তি দেয়। কিন্তু সব নারীর বেলায় এমনটি ঘটে না। কেননা স্বামী স্ত্রীর চাহিদা অনুযায়ী মিলন করতে পারে না।

সহবাসের সুখঅনেক পুরুষের বেলায় দেখা যায় তাঁরা মিলনের শুরুতেই বা কয়েক মিনিটের মধ্যেই বীর্যপাত করে দেয়। দুই—চার মিনিটে কোনো নারী তৃপ্ত হয় না। এ নিয়ে অনেক নারী স্বামীর যৌন মিলনের স্বল্প সময়ের জন্য আমাদের কাছে অভিযোগ করেছেন যা আমাদের পূর্বে প্রকাশিত প্রশ্ন থেকে আপনি জানতে পারবেন।

সহবাসের তৃপ্তি লাভ করার সম্পর্কে অনেক নারীদেরই অভিযোগ আছে যে, তাদের মিলনের সুখ লাভ করার পূর্বেই তাদের স্বামীর বীর্যপাত হয়ে যায় এবং যার ফলে তাদের মন-মেজাজ বিগড়ে যায়।

আবার অনেক স্ত্রী স্বামীকে খুশী করতে মিথ্যা পরিতৃপ্তির ভান করে থাকে এবং মিথ্যা বলে থাকে এই বলে যে, আমার তৃপ্তি হয়েছে। কিন্তু আসল সত্যি হচ্ছে এই যে, তাঁর তৃপ্তি হয়নি।

অনেক নারী স্বামীর সন্দেহ থেকে বাঁচতেও মিথ্যা আশ্রয় নেয়। নারী মনে করেন যদি আমি সত্যি কথা বলি তাহলে সে আমাকে অযথা সন্দেহ করবে এবং ভাববে আমি পর-পুরুষেরা যৌন চাহিদা নিবারণ করি। এ রকমের স্বামীরা স্ত্রীদের কাছে কখনো প্রিয় হতে পারে না। তাঁরা হয়তো স্বামীর প্রয়োজনেই যৌন মিলন করে এবং মনকে শান্তা দেয় এই বলে যে আমার যখন তৃপ্তি হয় না অতএব আমার স্বামীর প্রয়োজনেই করি। নয়তো স্বামী আমার পর-নারীতে আসক্ত হয়ে যেতে পারে। এরকম দুশ্চিন্তা অনেক নারীকে

স্ত্রীদের এরকম মনোভাব থেকে রক্ষা করতে স্বামীদের উচিত স্ত্রীদের যৌন চাহিদার প্রতি লক্ষ রাখা এবং বীর্যপাত ঘটানোর পূর্বে স্ত্রী হাবভাবের প্রতি লক্ষ রাখা। তাঁর তৃপ্তি হচ্ছে কি না এবং সে আরো সময় মিলন করতে চায় কি না। সে মিলনের আসন পরিবর্তন করতে ইচ্ছুক কি না অথবা সে কি ধরণের আসনে মিলন করতে চায় সেটাও মিলনের পূর্বে জেনে নেওয়া উচিত। এবং প্রথম মিলনে সে তৃপ্ত না হলে আবার পুনরায় মিলনে লিপ্ত হওয়া উচিত।

স্বামী যদি যৌন দুর্বলতায় ভোগে থাকলে অবশ্যই ভালো একজন যৌন চিকিৎসকের দ্বারা চিকিৎসা নেওয়া প্রয়োজন।

আপনি কি যৌন চিকিৎসা ও পরামর্শ নিতে আগ্রহী? তাহলে নির্দ্বিধায় কথা বলুন যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ ন্যাচারাল চিকিৎসক ডাক্তার মনিরুজ্জামান এম ডি স্যারের সাথে। ফোন ঃ 01707330660, +601112796062

আপনার জন্য আরও সাহায্য…

১। যৌন মিলনের সময় বাড়ানোর কলা-কৌশল ও উপায়

কিছু কলা-কৌশল ও উপায় প্রয়োগের মাধ্যমে আপনার যৌন মিলনের সময় বা স্থায়িত্ব বাড়ান। এই উপায় গুলো প্রয়োগের দ্বারা আগের চেয়ে অধিক সময় নিয়ে আপনি যৌন মিলন চালিয়ে যেতে সক্ষম হবেন স্ত্রীকে পূর্বের চেয়ে অধিক যৌন তৃপ্তি দিতে পারবেন। যৌন মিলনের সময় বাড়ানোর উপায় জানতে ও শিখতে এখানে ক্লিক করুণ>> 

২। স্ত্রীর যৌন তৃপ্তির বুঝার উপায়

যৌন মিলনের সময় স্ত্রীর কিছু হাব-ভাব ও আচরণের দ্বারা তাঁর যৌন তৃপ্তির লক্ষণ প্রকাশ পায়। যৌন মিলন চলাকালীন স্ত্রীর মাঝে এ লক্ষণ গুলো প্রকাশ পেলে বুঝে নিতে পারবেন যে আপনার স্ত্রী যৌন মিলনের পরিতৃপ্তি লাভ করেছে। আপনি নারীর যৌন তৃপ্তির লক্ষণ সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুণ>>

উত্তর লিখেছেনঃ সৈয়দ রুবেল। (প্রতিষ্ঠাতা ও সম্পাদক-আমার বাংলা পোস্ট.কম)

আমাদের প্রশ্নের উত্তর পড়ে আপনার কাছে ভালো লেগেছে? ভালো লেগে থাকলে শেয়ার করে অন্যদেরকে পড়ার সুযোগ দিন। আপনার মতামত জানাতে কমেন্ট করুণ। একটি সুন্দর কার্যকরী সামাজিক ব্লগ প্লাটফর্ম নির্মাণে আপনিও ভূমিকা রাখুন।

The post সহবাসের শেষের দিকে পুরুষের মতো নারীও কি আনন্দ লাভ করে? appeared first on Amar Bangla Post.

K Q : ক দিয়ে মেয়েদের সুন্দর ইসলামিক নাম

$
0
0

ক দিয়ে মেয়েদের নামআপনার সদ্য জন্ম নেওয়া আদরের সোনামণির জন্য একটি সুন্দর ইসলামিক নাম রাখুন।

ক দিয়ে মেয়েদের সুন্দর ইসলামিক নাম ও নামের অর্থ গুলো পড়ুন,

এবং আপনার পছন্দের অর্থবহ নামটি আদরের মেয়ের জন্য রেখে দিন।
ক দিয়ে শুরু এমন ৪৮ টি মেয়েদের নামের তালিকা ও নামের অর্থ নিচে তুলে ধরা হলো…

ক দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নামের তালিকা

ক্রমিক নং নাম ইরেংজী নামের অর্থ
০১ কাদিরা Qudera শক্তশালো
০২ কাদিমা Qadema অগ্রসর, আগত
০৩ কুদরত Qudrat শক্তি, ক্ষমতা
০৪ কুদওয়া Qudwa আদর্শ
০৫ কাদীরা Qadira শক্তিশালী, সমর্থ
০৬ কুররাতুল  আইন Qurratul’ain নয়নমনি
০৭ কারীনা Qarina সঙ্গিনী  স্ত্রী
০৮ কাসীদা Qasida গীত, কবিতা
০৯ করিবা Qariba নিকটবর্তী, ঘনিষ্ঠ
১০ করিরা Qarira আনন্দিতা
১১ করিনা Qarina সঙ্গিনী
১২ কামরা Qamra জোৎস্না, শুভ্র
১৩ কাসিমাত Qasimat সৌন্দর্য, চেহারা
১৪ কাত্বরুন্নাদা Quatrun  nada মহত্ত্বের বিন্দু
১৫ কুতরুন্নাদা Quatru8n nada সুগন্ধময়কাঠের টুকরো
১৬ ক্বিসমাত Qismat ভায়, অংশ, ভাগ
১৭ কামারুন Qumarun চাঁদ
১৮ কাতরুন Qatrun মহত্ত্ব
১৯ কাসীবা Kaseba উপার্জনকারী
২০ কাবশা Kabsha দুম্বা
২১ কুবরা Kubra বৃহৎ, বড়
২২ কুহল Kuhl সুরমা
২৩ কুলছুম Kulsum দানশীলা
২৪ কাওকাব Kaukab তারকা
২৫ কারীমা Karima দানশীলা,  উচ্চমনা
২৬ কালিমা Kalmia কথোপকথন কারিনী
২৭ কানিজ Kanji অনুগতা
২৮ কাজেমা Kazema ক্রোধ  সম্বরণকারিণী
২৯ কামেলা Kamela পরিপূর্ণ,  পূর্নাঙ্গ
৩০ কিনানা Kinana সাহাবির নাম
৩১ কাওয়াবাত Kawkabat সন্ধ্যা তাঁরা
৩২ কাতেমা Katima যে নারী অপরের দোষ গোপন রাখে
৩৩ কাওছার Kawsar জান্নাতের ঝরনা
৩৪ কায়েদা Qaieeda নেত্রী, প্রধান, লিডার
৩৫ কামরুন্নিসা Qamrun Nisa মহিলাদের চাঁদ
৩৬ কানিজ ফাতিমা Kanji Fatimah অনুগতা নিষ্পাপ শণ্ড
৩৭ কাসিদা মুকাররামা Quasida Mukarrama সংবাদ বহনকারিনী সম্মানিত
৩৮ কাসি মাতুত তায়্যিবাহ Quasima tut Taiyabj পবিত্র চেহারা
৩৯ কাসিমাতুন নাযীফাহ Quasimatun Naziah পরিচ্ছন্ন চেহারা
৪০ কালিমাতুনমুন্নিসা Kalimatun Nisa কথোপকথন কারিণী রমণী
৪১ কুলছুম বেগম Kulsum beegom দানশীলা মহিলা
৪২ কানিজ মাহফুজা Kanji mahfuza অনুগতা সুরক্ষিতা
৪৩ কারিমা দিলশাদ Karma Dilshad উচ্চমনা মনোহাবিরনী
৪৪ করিনা হায়াত Qarina Hayat জীবন সঙ্গিনী
৪৫ কাওকাব হাসনা Kaukab hasna চমৎকার তারকা
৪৬ কিসমত গালিবা Qismat Galiba ভাগ্য বিজয়ীনি
৪৭ কুবরা মারজানা Kubrab Marjana বড়মুক্তা, বৃহৎ প্রবাল
৪৮ কালিমা মুশতারী Kalim Moshtri কথোপকথন কারিণী বৃহস্পতি গ্রহ

মেয়েদের আরও সুন্দর নামের তালিকা দেখুন…

০১। ই-ঈ (I-Y-E) অক্ষর দিয়ে মেয়েদের সুন্দর ইসলামিক নাম

০২। গ দিয়ে মেয়েদের সুন্দর ইসলামিক নাম

০৩। মহিলা সাহাবীদের নাম

০৪। খ দিয়ে মেয়েদের সুন্দর ইসলামিক নাম

৫। অা দিয়ে মেয়েদের সুন্দর ইসলামিক নাম

আমাদের দেওয়া নামের অর্থ গুলো পড়ে আপনার কাছে ভালো লেগেছে? ভালো লেগে থাকলে শেয়ার করে অন্যদেরকে পড়ার সুযোগ দিন। আপনার মতামত জানাতে কমেন্ট করুণ। একটি সুন্দর কার্যকরী সামাজিক ব্লগ প্লাটফর্ম নির্মাণে আপনিও ভূমিকা রাখুন।

The post K Q : ক দিয়ে মেয়েদের সুন্দর ইসলামিক নাম appeared first on Amar Bangla Post.

প্রশ্নঃ হারাম সহবাস কি। সহবাসের নিষিদ্ধ দিন গুলো কি কি?

$
0
0

সহবাসের নিষিদ্ধ দিনপ্রশ্নঃ হারাম সহবাস কি?

বিয়ের পরে স্বামীর স্ত্রীর মধ্যে যে মধুর মিলন সংঘটিত হয়, সেখানে কি হারামের অংশ থাকতে পারে?

উত্তরঃ হ্যাঁ, ইসলামে বৈধ পন্থায় সহবাসেরও হারামের অংশ আছে। বৈধ পন্থায় সহবাসের ক্ষেত্রেও মহান আল্লাহ তায়ালা সেখানে কিছু হারামের অংশ রেখে দিয়েছেন। এগুলো মেনে চলা মু,মিন মুসলমানদের একান্তই প্রয়োজনীয়। জেনে নিন ইসলামে সহবাসের নিষিদ্ধ সময় গুলোর সম্পর্কে

০১. স্ত্রীর মাসিক চলা কালে তাঁর সাথে সহবাস করা ইসলামে সম্পূর্ণ ভাবে নিষিদ্ধ এবং হারাম। এটা কবীরা গুনাহের মধ্যে একটি। এই অবস্থায় কেউ যদি সহবাস করে তাহলে তাকে তওবা করতে হবে এবং কাফফারা আদায় করতে হবে।

আরও জানতে পড়ুন >> ইসলামে মাসিক অবস্থায় স্ত্রীর সাথে সঙ্গম করা করার বিধান

মাসিকের সময় নারীর যৌন চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়া

মাসিক চলাকালীন নারীর যৌন চাহিদা বৃদ্ধি পায়। এমনতাবস্থায় নারী যৌন মিলনের  জন্য প্রবল আগ্রহী হয়ে ওঠতে পারে। কিন্তু মাসিক চলাকালিন সঙ্গম করা ইসলামে যেমন, তেমনিভাবে মাসিকের সহবাস করার ফলে নারীর স্বাস্থ্যের ক্ষতিও হয়। কিন্তু মাসিকের স্ত্রী যৌনতায় বেশি আগ্রহী হলে স্ত্রীকে ভিন্ন উপায়ে যৌনতা লাভ করাতে পারেন। স্ত্রীর পিরিয়ড চলাকালিন যৌনতা লাভ  করার উপায় জানতে এবং স্ত্রীকে যৌনতা উপভোগ করাতে…

পড়ুন >> মাসিকের সময় স্ত্রীকে যৌন আনন্দ দেওয়ার উপায়

স্ত্রীর মাসিকের স্বামী ধৈর্যধারণ করতে না পারা

স্ত্রীর ঋতুস্রাব চলাকালিন অনেক স্বামীই ধৈর্যধারণ করতে পারেনা। দীর্ঘদিন সফরে থাকা, স্ত্রীর ঋতুস্রাবের স্বাভাবিক চেয়ে বেশি সময় স্থায়িত্ব থাকা ও স্বামীর যৌন উত্তেজনা প্রবল হওয়ার কারণে স্ত্রীর ঋতুস্রাব চলাকালে স্বামীর ধৈর্যের বাধ ভেঙ্গে যেতে পারে। তবে স্ত্রীর ঋতুস্রাব চলাকালিন তাঁর যোনিপথ ও পায়ুপথ ব্যবহার না করেও স্ত্রীর মাধ্যমে যৌনতা লাভ করতে পারে। ঋতুস্রাবের সময় স্ত্রীর মাধ্যমে যৌনতা লাভের উপায় জানতে ও শিখতে …

পড়ুন >> মাসিকের সময় সহবাসের আনন্দ লাভ করার বিকল্প নিয়ম

০২. স্ত্রীর পায়ুপথ বা মলদ্বার দিয়ে সহবাস করা ইসলামে হারাম। এটাও কবীরা গুনাহের মধ্যে একটি। কেউ তা করে ফেললে তাকে তওবা করতে হবে। স্ত্রীর পায়ুপথে মিলন সম্পর্কে কোরআন ও হাদীসের নির্দেশ জানতে…

পড়ুন >> স্ত্রীর পায়ুপথে মিলন করার ইসলামিক বিধান

০৩. নিফাস অবস্থায় স্ত্রী সহবাস করা হারাম। নিফাস হচ্ছে স্ত্রীর সন্তান জন্মদানের পরবর্তী ৪০ দিনকে নিফাসের অংশ বলা হয়। স্ত্রীর সন্তান প্রসবের ৪০ দিন পর থেকে সহবাস করা যাবে। (বিস্তারিত দেখুন)

০৪. রমযান মাসে দিনের বেলায় বা রোজা থাকাবস্থায় স্ত্রীর সাথে সহবাস করা হারাম। কেউ যদি তা করে ফেলে তাহলে তাকে তাওবা করতে হবে এবং এই রোজা পূর্ণ করতে হবে। (বিস্তারিত দেখুন এখানে)

আশা করি আপনি আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়েছেন এবং নিষিদ্ধ সহবাস সম্পর্কে  প্রাথমিক জ্ঞান লাভ করেছেন।

উত্তর দিয়েছেনঃ সৈয়দ রুবেল (সামাজিক ব্লগার ও প্রতিষ্ঠাতাঃ আমার বাংলা পোস্ট.কম)

আমাদের প্রশ্নের উত্তর পড়ে আপনার কাছে ভালো লেগেছে? ভালো লেগে থাকলে শেয়ার করে অন্যদেরকে পড়ার সুযোগ দিন। আপনার মতামত জানাতে কমেন্ট করুণ। একটি সুন্দর কার্যকরী সামাজিক ব্লগ প্লাটফর্ম নির্মাণে আপনিও ভূমিকা রাখুন।

The post প্রশ্নঃ হারাম সহবাস কি। সহবাসের নিষিদ্ধ দিন গুলো কি কি? appeared first on Amar Bangla Post.

প্রশ্নঃ স্বামীকে কি ওষুধ খাওয়ালে দীর্ঘক্ষণ সেক্স করতে পারবে?

$
0
0

প্রশ্নঃ আমার স্বামীর বীর্য খুব তাড়াতাড়ি বের হয়ে পড়ে।

এ পর্যায়ে তাকে কি ঔষধ খাওয়াইলে দীর্ঘ সময় সেক্স করতে পারব?

সেক্স ওষুধউত্তরঃ স্বামী তাঁর স্ত্রীকে যৌন সন্তুষ্টি দিতে পারেনা একজন স্ত্রীর জন্য এরচেয়ে দুঃখজনক ঘটনা আর কি হতে পারে? স্বামীর জন্যও এটি কম লজ্জার বিষয় নয়। স্বামীর এই লজ্জাজনক সমস্যায় অনেক স্ত্রী মুখ খোলে কিছু বলতে পারেনা, আবার দীর্ঘদিন ধরে চাপা কষ্ট সহ্য করেও যেতে পারে না। কিন্তু একজন স্ত্রী ইচ্ছে করলে তাঁর স্বামীকে এই কঠিন সমস্যা থেকে উত্তোরণ করে একজন সক্ষম পুরুষ হিসেবে গড়ে  তুলতে পারে। নিজের স্বামীর যৌন দুর্বলতা দূর  করে কিভাবে সক্ষম পুরুষ হিসেবে গড়ে তুলা যায় তাঁর জন্য রয়েছে পাঁচটি পরামর্শ।

বাজারে বিক্রয় হওয়া যৌন উত্তেজক ওষুধ

বাজার ও ফুটপাতে, বিভিন্ন মেলায় যৌন উত্তেজক এবং যৌন মিলন দীর্ঘস্থায়ী করার ট্যাবলেট ও সিরাপ বিক্রয় হয়। শুধ তাই নয়, এসব যৌন বর্ধক ট্যাবলেট ও সিরাপ বিক্রয় হচ্ছে ফার্মেসীতেও। আজকাল মুদির দোকানে এবং কোমল পানীয় দোকানেও বিক্রয় হচ্ছে যৌন শক্তিবর্ধক ড্রিংক্স

স্ত্রীর কাছে থেকে লজ্জা এড়াতে বহু পুরুষ এসব যৌন শক্তি বর্ধক ট্যাবলেট,  সিরাপ ও ড্রিংক্স  খেয়ে যৌন মিলন সময় দীর্ঘস্থায়ী করে বীরত্ব প্রকাশ করে।

প্রকৃত সত্য হচ্ছে, এসব বাজারী মানহীন উচ্চ মাত্রা যৌন শক্তিবর্ধকের ওষুধের বাহাদুরী স্বল্পস্থায়ী হয় এবং ধীরে ধীরে পুরুষের যৌন জীবনকে পঙ্গু করে দেয়।

আরও পড়ুন : জেনে নিন সেক্স বাড়ানোর ওষুধ খেলে কি হয়

তাই আপনার প্রতি আমার প্রথম পরামর্শ হচ্ছে, যৌন মিলনের স্থায়িত্ব বাড়াতে স্বামীকে এসব যৌন শক্তিবর্ধক ট্যাবলেট, সিরাপ ও ড্রিংক্স সেবন করা থেকে বিরত রাখুন এবং নিরুৎসাহিত করুণ।

দ্বিতীয় পরামর্শঃ দ্রুতবীর্যপাত সমস্যা রোধে আপনার স্বামীকে একজন ভালো যৌনরোগ চিকিৎসকের দ্বারা চিকিৎসা করান। দীর্ঘস্থায়ী যৌন জীবন উপভোগ করার জন্য এটাই আপনাদের জন্য মঙ্গল হবে। একজন  ভালো চিকিৎসা দ্বারা আপনার স্বামীর যৌন দুর্বলতার  সমস্যা দূর করতে নির্দ্বিধায় কথা বলতে পারেন ডাক্তার মনিরুজ্জামান এম ডি স্যারের সাথে। ফোন : +8801707330660, +601112796062

তৃতীয় পরামর্শঃ  আপনার স্বামীকে সাহায্য করুণ। স্বামীর যৌন দূর্বলতায় স্ত্রী কিভাবসে সাহায্য করতে পারে যৌন বিজ্ঞানী ডাক্তার হ্যাভলক এলিস তাঁর নারী পুরুষের সেক্স লাইফ বইতে তুলে ধরেছেন। ডাক্তার হ্যাভলক এলিসের পরামর্শ টি পড়ুন>> দ্রুত বীর্যপাতঃ প্রতিকারে স্ত্রীর ভূমিকা

চতুর্থ পরামর্শ : কিছু প্রাকৃতিক উপায়ে সহবাসের সময় বাড়ানো যায়। তাই এই প্রাকৃতিক উপায়ে সহবাসের সময় বাড়ানোর চেষ্টা করে দেখতে পারেন। হয়তো এই প্রাকৃতিক উপায় গুলো আপনাদের যৌন মিলনের সময় বাড়ানোতে দারুণ সাহায্য করতে পারেন। প্রাকৃতিক উপায় গুলো জানতে ও শিখতে পড়ুন >> অধিক সময় স্ত্রী সহবাস করার ১৩ টি সেরা উপায়

পঞ্চম পরামর্শ : আপনার স্বামীকে বেশি করে যৌন শক্তি বর্ধক খাবার খাওয়ান। এতে আপনার স্বামীর শক্তি বৃদ্ধি পাবে। যৌন শক্তি বৃদ্ধিকারক খাবার গুলোর পরিচয় জানতে পড়ুন >>  যে খাবার গুলো খেলে যৌন শক্তি বৃদ্ধি পায়

উত্তর দিয়েছেনঃ সৈয়দ রুবেল (সামাজিক ব্লগার ও প্রতিষ্ঠাতাঃ আমার বাংলা পোস্ট.কম)

আমাদের প্রশ্নের উত্তর পড়ে আপনার কাছে ভালো লেগেছে? ভালো লেগে থাকলে শেয়ার করে অন্যদেরকে পড়ার সুযোগ দিন। আপনার মতামত জানাতে কমেন্ট করুণ। একটি সুন্দর কার্যকরী সামাজিক ব্লগ প্লাটফর্ম নির্মাণে আপনিও ভূমিকা রাখুন।

The post প্রশ্নঃ স্বামীকে কি ওষুধ খাওয়ালে দীর্ঘক্ষণ সেক্স করতে পারবে? appeared first on Amar Bangla Post.


কেন আচরণগত দক্ষতা অর্জন করব?

$
0
0

বর্ণনা : আপনার লাইফকে উপভোগ করতে আচরণ দক্ষতা অর্জন করুণ। কিভাবে আচরন অর্জন করবেন তা শিখুন। আপনার সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ ঘটান। প্রতিভা বিকাশে আচরণ দক্ষতা অর্জন করার প্রয়োজন।

একবার আমি ধর্মীয় আলোচনা করার জন্য দারিদ্র-পীড়িত একটি অঞ্চলে গিয়েছিলাম। অন্য এলাকা থেকে একজন শিক্ষকও সেখানে এসেছিলেন।

আলোচনা শেষে আমার কাছে এসে তিনি বললেন, “আমরা চাই আপনি আমাদের কিছু ছাত্রের ভরণ-পোষণের দায়িত্ব নিয়ে আমাদেরকে সাহায্য করবেন।’ আমি আশ্চর্য হয়ে বললাম, ‘স্কুল তো সরকারি! সেখানে বিনামূল্যে শিক্ষাব্যবস্থা রয়েছে। তা সত্ত্বেও আপনি এ ধরনের আবেদন করছেন কেন?’

তিনি বললেন, ‘স্কুলের শিক্ষাব্যবস্থা সম্পূর্ণ ফ্রী তা ঠিক। তবে এখান থেকে যার বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে যায়, বস্তুত তাঁদের জন্যই আমাদের এ আবেদন।’

আমি বললাম, ‘বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও তো সরকারী। তাছাড়া ভার্সিটিতে তো ছাত্রদের শিক্ষাবৃত্তিও দেয়া হয়।’

তিনি বললেন, আমি আপনাকে ব্যাপারটি খুলে বলছি।

আমি বললাম, ‘ঠিক আছে বলুন।’

তিনি বললেন, আমাদের এখান থেকে যেসব ছাত্র মাধ্যমিক শিক্ষা সমাপ্ত করে তাঁদের শতকরা হার কমপক্ষে ৯৯%। তাঁদের পর্যাপ্ত মেধা ও প্রতিভা থাকে। কিন্তু মাধ্যমিক শিক্ষা শেষ করে ডাক্তারি, ইঞ্জিনিয়ারিং, ইসলামিক স্টাডিজ, কম্পিউটার ইত্যাদি বিষয়ে উচ্চ শিক্ষা লাভবের জন্য তাঁরা যখন গ্রামের বাইরে কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে চায় তখন তাঁদের পিতা বাঁধা দিয়ে বলেন, ‘যতটুকু শিখেছ, তাতেই চলবে আর পড়াশোনা করার দরকার নেই। এখন বাড়িতে থেকে আমার সঙ্গে বকরি চরাও। আমার কাজে সাহায্য কর।’

এ কথা শুনে আমি নিজের অজান্তেই চিৎকার করে উঠলাম-‘বকরি চরানো!’

শিক্ষক মহোদয় বললেন, ‘হ্যাঁ, বকরি চরানো। তখন অসহায় ছাত্রটি নিরুপায় হয়ে বাবার কথামতো বকরি চরাতে শুরু করে দেয়। এভাবে সম্ভাবনাময় যোগ্যতা ও প্রতিভার অকাল মৃত্য ঘটে। বছরের পর বছর এভাবে রাখালি করে ছেলেটির জীবন কেটে যায়। একসময় বিয়ে করে সংসারি হয়। তারও সন্তান হয়। তখন সে নিজেও তাঁদের সঙ্গে অনুরূপ আচরণ করে। তার ছেলেরাও বকরি চরায়।  এভাবে সুপ্ত প্রতিভাগুলো সুপ্তই থেকে যায়।’

‘এর সমাধান কী?’ আমি জিজ্ঞেস করলাম।

‘এ সমস্যার সমাধান স্বরূপ আমরা ছাত্রের বাবাকে বুঝিয়ে-শুনিয়ে ছেলের পরিবর্তে একজন শ্রমিককে বকরি চরানোর জন্য নিয়োগ করি। ছেলের পরিবর্তে সে শ্রমিক বকরি চরায়। সে শ্রমিকের বেতন-ভাতা আমরা বহন করি। এতে সে ছেলেটি উচ্চতর পড়াশোনা করে নিজের প্রতিভার বিকাশ ঘটাতে পারে। শিক্ষা করা পর্যন্ত ছাত্রটির সার্বিক ব্যয়ভার আমরা বহন করি।’

এরপর শিক্ষক মহোদয় মাথা নিচু করে বললেন, ‘আমরা কোনো সুপ্ত প্রতিভাকে বকরি চরিয়ে নষ্ট হতে দিতে পারি না। এটা জাতির জন্য ক্ষতিকর।

পরবর্তীতে আমি তার কথা নিয়ে চিন্তা করলাম। কখনো কারো প্রতিভা ও যোগ্যতাকে নষ্ট হতে দেয়া যায় না। প্রতিভা ও যোগ্যতাকে কাজে লাগিয়েই আমরা সাফল্যের শীর্ষে উপনীত হই। আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি, শিক্ষা-দীক্ষা, ভাষণ-বক্তৃতা, ব্যবসা-বাণিজ্য, ডাক্তারি, ইঞ্জিনিয়ারিং, জনপ্রিয়তা অর্জন ইত্যাদি যে কোনো শাখায় যারা সফল আপনি লক্ষ্য করলে দেখবেন, তাঁরা সবাই নিজের সহজাত যোগ্যতাকে কাজে লাগিয়ে সফলতা লাভ করেছেন। এমনকি একজন সফল স্বামী কিংবা সফল স্ত্রী অথবা সফল পিতা কিংবা একজন অন্তরঙ্গ প্রতিবেশী ও ঘনি ‘সহকর্মী হতে হলেও সচেতন বা অবচেতনভাবে সুন্দর ও সহনশীল আচরণগত দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে সফলতার চূড়া স্পর্শ করতে হয়।

সুন্দর ও সহনশীল আচরণগত দক্ষতা অনেকের মাঝে সহজাতভাবে থাকে। আবার অনেককে তা শিখে তৎপর চর্চা করএ সফলতা অর্জন করতে হয়।

আমরা এ গ্রন্থে সফল মানুষদের জীবনকথা ও অভিজ্ঞতা আলোচনা করব।

তাঁদের অনুসৃত পথ ও পদ্ধতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করব। গভীরভাবে খতিয়ে দেখব, তাঁরা কীভাবে সফল হয়েছেন। দেখা যাক তাঁদের সে পথ ও পদ্ধতি অবলম্বন করে আমরাও সফল হতে পারি কি-না।

কিছুদিন আগে আমি বর্তমান বিশ্বের অন্যতম ধনকুবের শায়খ সোলায়মান আর-রাজেহীর একটি সাক্ষাৎকার পড়েছি। তিনি ছিলেন চিন্তা-চেতনা এবং নীতি-আদর্শে পাহারের ন্যায় অবিচল।

তিনি বিলিয়ন ডলারের মালিক। হাজার হাজার একর জমির স্বত্বাধিকারী। এছাড়া তিনি শত শত মসজিদ নির্মাণ করেছেন। অসংখ্য এতিম তার ভরণ-পোষণে প্রতিপালিত হচ্ছে। বলতে পারেন, সফল মানুষদের একজন তিনি।

কিন্তু আজ থেকে পঞ্চাশ বছর আগে তার অবস্থান কোথায় ছিল? তখন তিনি ছিলেন সাধারণ একজন মানুষ। দিন এনে দিন খেতেন। কোনো কোনো দিন তাও পেতেন না।

সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, খাবারের জন্য তিনি মানুষের ঘর ঝাড়ু দিয়েছেন। দোকানে বা ব্যাংকে দিনরাত একাধারে কাজ করেছেন।

এরপর তিনি কপর্দকশূন্যতার সে অতল গহ্বর থেকে বেরিয়ে কীভাবে বিপুল অর্থ উপার্জন করে সফলতার শীর্ষচূড়ায় উন্নীত হলেন, কীভাবে জীবন সংগ্রামে বিজয় লাভ করলেন, সে কথা বলেছেন।

আমি রাজেহী সাহেবের কর্মপদ্ধতি নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করেছি। তার মতো যোগ্যতা আমাদের অনেকেরই রয়েছে। তিনি যে পদ্ধতি অবলম্বন করে সফল হয়েছেন আমাদের অনেকের পক্ষেই তা কাজে লাগিয়ে সফল হওয়া সম্ভব। তবে এর জ্জন্য প্রয়োজন কঠোর অধ্যবসায়, সীমাহীন চেষ্টা-সাধনা ও অদম্য মনোবাসনা।

আচরণগত দক্ষতাকে সমৃদ্ধ করার আলোচনায় প্রবৃত্ত হওয়ার পেছনে আমার উদ্দীপক কী ছিল সে বিষয়ে আরেকটি কথা না বললেই নয়। আমাদের অনেকের মধ্যেই নতুন কিছু করার যোগ্যতা আছে। আছে বিস্ময়কর প্রতিভা। কিন্তু যে জিনিসটা নেই তা হলো সুপ্ত যোগ্যতা ও প্রতিভাকে উপলব্ধি করার মতো অনুভূতি ও অন্তর্দৃষ্টি। নেই তা বিকশিত করার যথাযথ প্রয়াস। তাছাড়া সুপ্ত প্রতিভার পরিচর্যা করার মতো আন্তরিক লোকের অভাব তো বলাই বাহুল্য। অনেকের মধ্যে ভালো বক্তৃতা করার মতো যোগ্যতা থাকে, কারো মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্যের নতুন নতুন আইডিয়া উন্মেষ অথবা সাধারণ জ্ঞানের স্ফুরণ ঘটে। কিন্তু সেগুলোর যথাযথ পরিচর্যা করার মতো লোকের অনেক অভাব।

অনেকে তো নিজের মধ্যে এসব গুণ ও প্রতিভার উপস্থিতি নিজেই অনুভব করতে ও তা বিকশিত করতে সক্ষম হন। কেউ কেউ নিজের শিক্ষক, সহপাঠী, সহকর্মী বা শুভাকাঙ্ক্ষী বন্ধুর সহায়তায় তা করে থাকেন। কিন্তু তাঁদের সংখ্যা তো অতি নগন্য। বস্তুত অনেকের প্রতিভা তার বুকের মধ্যে সমাহিত থেকে যায় আর কারো প্রতিভা তো আতুঁড় ঘরেই মারা যায়।

এর ফলে জাতি অনেক সফল নেতা, অনলবর্ষী বক্তা, বিজ্ঞ ও প্রাজ্ঞ আলেমের সেবা থেকে বঞ্চিত হয়। সফল স্বামী অথবা আদর্শ পিতা লাভে ব্যর্থ হয়।

এ গ্রন্থে আমরা কিছু অন্যান্য আচরণগত দক্ষতা নিয়ে আলোচনা করব। সেগুলো যদি আপনার মধ্যে থাকে তাহলে এর মাধ্যমে তা নতুন করে মনের পর্দায় ভেসে উঠবে। আর যদি না থাকে তাহলে তা অনুশীলন করে এগিয়ে যাবেন। তাহলে আসুন, শুরু করা যাক।

একটি চিন্তা…

যখন পাহাড়ে চড়বেন তখন

পাথরখন্ডের পরিবর্তে সর্বোচ্চ শৃঙ্গের প্রতি দৃষ্টি দিন।

লাফালাফি না করে দৃঢ়পদে এগিয়ে চলুন। আপনি স্খলিত হবেন না।

সফলতা আপনার পদচুম্বন করবেই।

আপনি পড়ছেন “জীবনকে উপভোগ করুণ” বাংলা বই থেকে।
এরপর পড়ুন : আপনার ব্যক্তিত্ব বিকশিত করুন।

আরও পড়ুন ঃ মানুষের সামনে কথা বলার ক্ষমতা অর্জন করতে হবে

The post কেন আচরণগত দক্ষতা অর্জন করব? appeared first on Amar Bangla Post.

আপনার ব্যক্তিত্ব বিকশিত করুন।

$
0
0

বর্ণনাঃ জীবনকে সুন্দর ও উপভোগ করতে আপনার ব্যক্তিত্ব বিকশিত করুণ। কিভাবে আপনার ব্যক্তিত্বের বিকাশ ঘটাতে পারবেন সেসব ধারণা জানতে ও ব্যক্তিত্ব বৃদ্ধির উপায় শিখতে পড়ুন

সবার ব্যক্তিত্বের বিকাশ একরকম নয়। অনেকে তো এমন যে, এ ক্ষেত্রে তাঁর কোনো উন্নতিই নেই। চলছে তো চলছেই। এ রকম বিশ বছরের কোনো যুবকের সাথে আপনি কিছুক্ষণ বসলে দেখবেন তাঁর নির্দিষ্ট লাইফ স্টাইল,বাচনভঙ্গি ও চিন্তাধারা রয়েছে। দশ বছর পর আবার তাঁকে দেকুন। দেখবেন, তাঁর সার্বিক অবস্থা আগের মতোই রয়ে গেছে। তাঁর কোনো উন্নতিই হয়নি।

ব্যক্তিত্ববোধতবে এমন অনেক যুবকের দেখাও আপনি পাবেন, যাদের ব্যক্তিত্ব প্রতিদিনই বিকশিত হচ্ছে। আগের দিনের চেয়ে পরের দিন তাঁর ব্যক্তিত্ব উল্লেখ্যযোগ্য হারে উন্নত হচ্ছে; বরং বলা যায় প্রতি মুহুর্তেই সে আত্মোন্নয়নের ধাপ অতিক্রম করে চলছে। এমন কেন হয়? বিষয়টি নিয়ে একটু আলোচনা করা যাক।

ব্যক্তিত্ব বোধ বৃদ্ধির উপায়

মনে করুন, দু’জন ব্যক্তি নিয়মিত টিভি চ্যানেল দেখে। এদের একজন এমন সব প্রোগ্রাম দেখে যেগুলো তাঁর চিন্তাশক্তিকে সমৃদ্ধ করে ও মেধার বিকাশে সহায়তা হয় এবং জ্ঞানগর্ভ সংলাপ ও টকশো থেকে অন্যদের অভিজ্ঞতাসমূহকে জেনে তা নিজের জীবনে কাজে লাগায়। এর মাধ্যমে সে চমৎকার বিশ্লেষণী ক্ষমতা, ভাষাগত দক্ষতা, বুদ্ধিমত্তা, প্রত্যুৎপন্নমতিত্ব ও বিতর্কের কলা-কৌশল আয়ত্ত করতে পারে। অপরপক্ষে  দ্বিতীয়জন শুধু প্রেম কাহিনী নির্ভর নাটক, সিরিজ, আবেগপূর্ণ চলচিত্র ও অ্যাকশনধর্মী ছায়াছাবি দেখে সময় কাটায়।

পাঁচ-দশ বছর পর দু’জনের চিন্তাধারা ও ব্যক্তিত্ব কেমন হবে? দু’জনের মধ্যে কার আত্মাশক্তি বেশি সমৃদ্ধ হবে? জেনারেল নলেজের দক্ষতা, বিষয় ভিত্তিক জ্ঞানের পরিধি, অপরকে প্রভাবিত করার যোগ্যতা ও প্রতিকূল পরিবেশে নিজেকে খাপ খাওয়ানোর সফলতার ক্ষেত্রে উভয়ের সক্ষমতা কি এক রকম হবে? কখনো নয়; বরং এসব ক্ষেত্রে প্রথমজনের দক্ষতা ও যোগ্যতা হবে দ্বিতীয়জনের তুলনায় অনেক বেশি ও ভিন্নরকম। প্রথমজন কুরআব হাদিস সঠিক তথ্য ও পরিসংখ্যানের মাধ্যমে উদ্ধৃতি দেবে। আর অপর দিকে দ্বিতীয় জন অভিনেতা ও নায়ক-নায়িকাদের সংলাপ ও গানের কলি দিয়ে উদ্ধৃতি দেবে।

এ ধরণের একজন ব্যক্তি একদিন আমার সঙ্গে কথা বলার সময় হঠাৎ বললো, আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, “হে বান্দা! তুমি চেষ্টা কর। আমিও তোমার সঙ্গে চেষ্টা করব’।

আমি তাঁকে সতর্ক করে দিয়ে বললাম, ‘ভাইজান, আপনি এটা কী বলছেন! এটা তো কুরআনের আয়াত তথা আল্লাহর কথা  নয়।’

আমার কথা শুনে লোকটার চেহারা বিবর্ণ হয়ে গেল। সে একেবারে থ বনে গেল। পরবর্তীতে তাঁর কথাটি উৎস নিয়ে আমি অনেক খোঁজাখুঁজি করলাম। আমার অনুসন্ধানে বেরিয়ে এলো যে, এটা ছিল মিশরীয় একটি প্রবাদ বাক্য। যা কোনো ধারাবাহিক নাটক থেকে শুনে তাঁর মনে গেঁথে গেছে। বস্তুত যে পাত্রে যা  থাকে তা থেকে তাই ঝরে।

আরেকটি বিষয় প্রণিধানযোগ্য, পত্র-পত্রিকা তো অনেকেই পড়েন কিন্তু কয়জন পাঠক এমন আছেন যারা উপকারি সংবাদ, তথ্যবহুল ফিচার ও সম্পাদকীয় কলাম পড়েন, যা তাদের আত্মবিকাশ, দক্ষতাবৃদ্ধি ও প্রজ্ঞার উন্নয়নে সহায়ক হতে পারে। এ ধরণের পাঠকের সংখ্যা খুবই কম। অথচ খেলার খবর ও  বিনোদনের পাতা পড়ার মতো লোকের অভাব নেই। এ কারণেই পত্র-পত্রিকাগুলোতে বর্তমানে খেলার খবর ও বিনোদনের পাতার কলেবর বাড়ানোর প্রতিযোগিতা চলছে।

শুধু যে পত্র-পত্রিকা পাঠের ব্যাপারে এ মনোভাব বিরাজ করছে তা নয়; বরং আমাদের বিভিন্ন আলোচনায় আসরগুলোর ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। আমাদের সময় কাটানোর ক্ষেত্রগুলোতেও অনুরূপ অবস্থা বিরাজমান। সব জায়গায় আমরা অহেতুক বিষয় নিয়ে ব্যস্ত থাকি।

আপনি যদি ‘লেজ’ না হয়ে ‘মাথা হতে চান, জীবনে বড় কিছু করতে চান তাহলে জীবনের প্রতি মুহুর্তে আপনাকে আত্মবিকাশে মনোযোগী হতে হবে। নিজের যোগ্যতা ও প্রতিভা বিকাশে সহায়ক এমন কাজ করতে হবে। এজন্য আপনাকে প্রচুর অনুশীলন করতে হবে।

আবদুল্লাহ নামে এক উদ্যমী ব্যক্তি  ছিল। কিন্তু তাঁর মধ্যে অভিজ্ঞতার কিছুটা ঘাটতি ছিল। একদিন সে জোহরের নামায পড়ার জন্য মসজিদের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলো। নামাযের প্রতি তাঁর ছিল প্রচণ্ড আগ্রহ। দ্বীনের প্রতি সীমাহীন অনুরাগ তাঁকে মসজিদের দিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছিল। পাছে জামাত মিস হয়ে যায় কি-না এ আশঙ্কায় সে দ্রুত হাঁটছিল। কিন্তু মসজিদে যাওয়ার পথে সে একজন লোককে দেখলো, লোকটি খেজুর গাছের ওপর বসে খেজুরের কাঁদি ঠিক করছে। ভাবখানা দেখে মনে হচ্ছিল যে, সে আযান শুনে নি কিংবা নামায পড়ার কোনো গরজ অনুভব করছে না। এটা দেখে তো আব্দুল্লাহ রাগে অগ্নিশর্মা হয়ে গেল। সে ঝাঁঝাঁলো স্বরে বললো, ‘এ বেটা! নামাযের জন্য তাড়াতাড়ি গাছ থেকে নেমে আয়।’লোকটি শান্তভাবে উত্তর দিল, “ঠিক আছে ভাই, আসছি।’

আবদুল্লাহ বললো, ‘তাড়াতাড়ি কর। বেটা গাধা কোথাকার!’

গাধা শব্দটি শোনার সাথে সাথে লোকটির মাথায় রক্ত উঠে গেল। সে রাগে খেজুরের গাছ থেকে একটি শাখা কেটে নিয়ে বললো ‘কী বললে আমি গাধা? একটু দাঁড়াও তোমার বারোটা বাজিয়ে দেব।’

অবস্থা খারাপ দেখে লোকটি যেন তাঁকে চিনতে না পারে তাই সে রুমাল দিয়ে চেহারা ঢেকে মসজিদের দিকে দৌড় দিল। এদিকে লোকটি গাছে থেকে নেমে আব্দুল্লাহকে না পেয়ে বাড়ি চলে গেল এবং নামায পড়ে কিছুটা শান্ত হলো। হালকা বিশ্রাম নিয়ে অবশিষ্ট কাজ  শেষ করার জন্য আবার গাছে চড়লো।

আসরের সময় আবদুল্লাহ নামায পড়তে বের হলো। লোকটিও আগের মতোই গাছের ওপর বসে কাজ করছিল। আবদুল্লাহ এবার দাওয়াতের রীতি পরিবর্তন করে ফেললো। সে লোকটিকে সালাম দিয়ে বললো, ‘ভাইজান! কেমন আছেন?’

লোকটি বললো, ‘আলহামদুলিল্লাহ, ভালো আছি।’

এরপর আবদুল্লাহ জিজ্ঞেস করলো, ‘এবছর খেজুর কেমন হয়েছে?’

লোকটি বললো, ‘আলহামদুলিল্লাহ্‌, ভালো হয়েছে।

এর জবাবে আবদুল্লাহ লোকটির জন্য দোয়া করলো-‘আল্লাহ আপনাকে তৌফিক দান করুন। আপনার ফল ও ফসলে বরকত দান করুন। আপনার রিযিক বাড়িয়ে দিন। আপনার পরিশ্রমের উত্তম প্রতিদান দান করুন। আপনার সন্তানদেরকেও অনুরূপ দান করুন।‘ আবদুল্লাহর দোয়া শুনে লোকোটি খুশি হয়ে আমিন আমিন বলতে লাগলো। এরপর তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলো।

এরপর আবদুল্লাহ বললো, মনে হচ্ছে, কাজের ব্যস্ততার কারণে আসরের আযান শুনতে পাননি। আসরের আযান তো হয়ে গেছে। একামতের সময়ও হয়ে গেছে। এখন একটু কাজে বিরতি দিয়ে নামাযটা পড়ে নিন। নামাযের পর অবশিষ্ট কাজ শেষ করতে পারবেন। আল্লাহ আপনার শরীর সুস্থ রাখুন।’

লোকটি খুশি হয়ে বললো, ইনশাআল্লাহ, ইনশাআল্লাহ’।

এরপর সে আস্তে আস্তে গাছ থেকে নামলো। নীচে নেমে সে আবদুল্লাহর সঙ্গে করমর্দন করলো। এরপর বললো, ‘এমন চমৎকার ও অমায়িক ব্যবহারের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। তবে জোহরের সময় যে লোকটার সঙ্গে আমার কথা হয়েছিল তাঁকে ধরতে পারলে বুঝিয়ে দিতাম গাধা কে?

ফলাফল……..

আপনি অন্যদের সাথে যেমন আচরণ করবেন,

অন্যরাও আপনার সাথে তেমন আচরণ করবে।

আপনি পড়ছেন “জীবনকে উপভোগ করুণ” বাংলা বই থেকে।

আরও পড়ুন : আপনার গ্রেটাপ ড্রেসাফ ও সেটআপের কেমন হওয়া উচিৎ

The post আপনার ব্যক্তিত্ব বিকশিত করুন। appeared first on Amar Bangla Post.

নব বিবাহিত ছেলে-মেয়েদের জন্য জানার মত কিছু কথা

$
0
0

নব বিবাহিত ছেলে-মেয়েদের রক্তস্রাব বিষয়ক কিছু জানার প্রয়োজন।  মেয়েদের জরায়ুর থেকে তিন প্রকারের রক্তস্রাব হয়। এই রক্তস্রাব গুলোর মধ্যে রয়েছে হায়েয, ইস্তিহাযা ও নিফাস। মুসলিম স্বামী স্ত্রীর এসব বিষয়ক সম্পর্কে জ্ঞান রাখা ও এসব অবস্থায় করনীয় কি হবে তা জেনে রাখার প্রয়োজন। জেনে নিন সেসব জরুরী বিষয় গুলো সম্পর্কে।

রক্তস্রাব সম্পর্কে ছেলে-মেয়েদের জানার মতো বিষয়

হায়েয বা ঋতুস্রাব

পরিপূর্ণ বয়স না হওয়া পর্যন্ত মেয়েদের হায়েয হয় না। হায়েয শুরু হওয়া মাত্রই মনে করতে হবে মেয়েটির দেহাভ্যন্তরে যৌবনের পদাপর্ণ শুরু হয়েছে। তখন তাকে আর বালিকা বলা চলেনা, হায়েযের পরবর্তী পর্যায় থেকে মেয়েদের যৌন সঙ্গমের ইচ্ছা প্রকাশ পায়। বয়স অনুপাতে এটা প্রবল থেকে প্রবলতর হয়। বিশেষ করে বিবাহিত পুরুষদের এ অধ্যায়টি একান্ত মনযোগ সহকারে জানার প্রয়োজন রয়েছে। অনেকেই অজ্ঞতার কারনে অথবা অধিক যৌন প্রবলতায় পতিত হয়ে হায়েয-নিফাস অবস্থায় সঙ্গমে লিপ্ত হয়। এটা শুধু দোষণীয়ই নয় বরং আল্লাহর বিধানের পরিপন্থি কাজ। এজন্য কোরআন হাদীসে শাস্তির কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

শরীয়তের পরিভাষায়, হায়েয বা ঋতুস্রাব বলা হয় এসব রক্তকে যা একজন সুস্থ সাবালিকা মেয়ের জরায়ু থেকে স্বাভাবিকভাবে যৌনাঙ্গ দিয়ে প্রবাহিত হয়। যা রোগ বা সন্তান প্রসবের কারণে বের হয় না। বরং প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর থেকে বের হতে শুরু করে। কুরআনে হায়েয সম্পর্কে বলা হয়েছে—

“তারা তোমাকে জিজ্ঞেস করবে; হায়েয সম্পর্কে নির্দেশ কি? তুমি বল, সেটা একটা অপবিত্র ও ময়লাযুক্ত অবস্থা। কাজেই তখন স্ত্রীদের থেকে দূর থাকবে এবং তাদের কাছে  গমন করবে না, যতক্ষণ না তারা পবিত্র হয়। অতঃপর তারা যখন পবিত্র হবে, তখন তাদের কাছে গমন করবে ঠিক সেভাবে যেভাবে আল্লাহ তোমাদের আদেশ করেছেন। যারা পাপ কাজ থেকে বিরত থাকে এবং পবিত্রতা অবলম্বন করে, আল্লাহ তাদেরকে ভালবাসেন।”—(সূরা- আল-বাক্বারাঃ ২২২)

আল্লাহ তা’আলা হায়েয-বিশেষভাবে মেয়েদের প্রকৃতিগত করে দিয়েছেন। রাসূল (সাঃ) তার একটি বাণীতে একথাটি বলেনঃ

“এটা এমন এক বস্তু যা আল্লাহ তা’আলা আদমের কন্যাদের উপর নির্ধারিত করে দিয়েছেন।” বনী ইসরাঈলের লোকদের জন্যে হায়েযের যে বিধান ছিল, ইসলামের বিধি-বিধান ও মাসআলা-মাসায়েল তার চেয়ে ভিন্ন ধরনের এবং ভিন্ন বৈশিষ্ট্যের অধিকারী। ইমাম মুসলিম ও ইমাম তিরমিযি (রহঃ) হযরত আনাস (রাঃ) হতে একটি হাদীস বর্ণনা করেছেন যে, -“ইহুদীরা ঋতুবতীকে ঘর থেকে বের করে দিত, পানাহারের সময় তাদেরকে সাথে রাখত না এবং তারা ঘরে অপর কারো সাথে থাকতে পারত না। আরব এবং আশে-পাশের লোকেরাও ঋতুবতীদের সাথে ইহুদীদের এ অভ্যাসকে নিজেদের অভ্যাসে পরিণত করে নিয়েছিল। তারাও ঋতুবতীদের সাথে অবস্থান ও পানাহার পরিত্যাগ করতে থাকে। এ প্রসঙ্গে যখন নবী করীম (সাঃ)-কে প্রশ্ন করা হল, তখনই আল্লাহ তা’আলা (আরবী) আয়াত শেষ পর্যন্ত নাযিল করেন।

এ আয়াতের ব্যাখ্যায় রাসূল (সাঃ) দিয়েছেনঃ “ঋতুবতীর সাথে সহবাস ছাড়া আর সব কিছুই জায়েয।” ইহুদীরা তার এ বক্তব্য জানতে পেরে বলে উঠলঃ “এ লোকটি কি চায়? সেট আমাদের রীতি—নীতির কোনটিরই বিরোধিতা করতে বাদ দেয়নি।”

বস্তুত ইহুদীদের এ উক্তি ছিল অত্যন্ত অশোভন ও অন্যায়। কারণ ইসলামী শরীয়তের কোন আইন অমুসলিমদের বিরোধিতার জন্যে প্রয়োগ করা হয়নি। ন্যায় ও বাস্তবতার ভিত্তিতেই শরীয়তের  নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান। জীবনে চলার পথে মানুষ যে সকল সমস্যার সম্মুখীন হয়, ইসলাম যে সব সমস্যার সমাধান করে দিয়েছে। কুরআন সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ আসমানী কিতাব। দুনিয়ার সকল কুপ্রথা ও কুসংসারের মূলে কুঠারাঘাত করে কুরআন দুনিয়াবাসীকে এমন একটি উজ্জ্বল পথ দেখিয়েছে, যে পথে চললে কোন লোক বিপদগ্রস্ত হবে না বরং ইহ ও পরকালে চূড়ান্ত সাফল্য অর্জন করতে সক্ষম হবে।

হায়েয শুরু হওয়ার সময় সীমা

মেয়েদের হায়েযের রক্ত ৯ বছর হওয়ার পর থেকেই আসা শুরু করে। স্বাস্থ্যের অবস্থাভেদে এ রক্ত ৯ বছরের পর যে কোন সময় আসতে পারে, এতে কোন দোষ নেই। এ ঋতুস্রাব মহিলাদের সন্তান জন্মানোর ক্ষমতা হারানো পর্যন্ত চলতে থাকে।

হায়েযের সমাপ্তি

মাসআলা অনুযায়ী মহিলাদের সন্তান জন্মানোর ক্ষমতা শেষ হওয়ার বয়স ৫৫ বছর। সুতরাং ৫৫ বছর বয়সের পরে যদি কোন মহিলার রক্তের এং একেবারে চকচকে কাল বা টকটকে লাল হয়, তাহলে সে রক্তকে হায়েয বলে ধরে নিতে হবে।

এরপরও কথা থেকে যায় যে, যদি কোন মেয়েলোকের ৫৫ বছর বয়সের পূর্বের স্রাবের রং সবুজ, হলুদ বা মেটে হয়ে থাকে আর ৫৫ বছর পরেও সে রং-এর স্রাব আসে, তাহলে তাকে হায়েয বলে গণ্য করা হবে। এর দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, হায়েয বন্ধ হওয়ার বয়সে তার স্রাবের রক্তের রং এ পরিবর্তন আসাও প্রয়োজন। এভাবে ৬০ বছর পর্যন্ত নিয়মিত স্রাব হতে পারে। ৬০ বছর পরে যে কোন বর্ণের রক্ত আসুক না কেন তাকে হায়েয বলা যাবে না।

হায়েযের রক্ত সংক্রান্ত রং-এর বিবরণ

হায়েযের নির্দিষ্ট দিনগুলোতে একমাত্র সাদা ব্যতীত লাল, কাল, হলদে, মেটে, সবুজ এবং ধুসর ইত্যাদি যে কোন বর্ণের রক্ত আসুক না কেন, তাকে হায়েযের বলেই গণ্য করতে হবে।–(হিদায়া)

নিয়মিত হায়েযের পরিচয়

স্ত্রীলোকের সর্ব প্রথম অবস্থায় যে কয়েকদিন হায়েয থাকে, সে কয়দিনই তার নিয়মিত মুদ্দত (সময়) বলে জানতে হবে। এটা ইমাম আবু আবু ইউসুফ (রাঃ) ও ইমাম মুহাম্মদ (রাঃ)-এর অভিমত। এ মতের উপরই ফতোয়া হয়েছে। (গায়াতুল-আওতার) ইমাম আবু হানিফা ও ইমাম মুহাম্মদ (রাঃ)-এর মতে সর্বপ্রথম পরপর দু’মাস যে নিয়মে হায়েয আসে, সে নিয়ম অনুযায়ী অপবিত্র দিনগুলোকে হায়েযের নিয়মিত সময়সীমা হিসেবে গণ্য করা হবে। (দুরুসে তিরমিযী)

হায়েযের রক্ত চিনার উপায়

১। সাদা রং ছাড়া অন্য যে কোন রং হবে, যেমন—লাল, কাল, ধুসর, মেটে, হলুদ, সবুজ ইত্যাদি। কোন মেয়ের জরায়ু দিয়ে সাদা কোন পদার্থ বা তরল সাদা পানি বের হলে তা হায়েয হবে না।

২। গর্ভবতী মহিলার রক্তস্রাবকে হায়েয বলা যাবে না।

৩। দুই হায়েযের মধ্যে কমপক্ষে ১৫ দিন পাক থাকতে হবে, এর কম সময়ের মধ্যে রক্তস্রাব আসলে তা হায়েয হবে না, বরং ইস্তেহাযা বা রোগজনিত রক্ত বলে গণ্য হবে।–(শামী)

স্রাবের বিরতি কাল

রক্তস্রাব চলতে থাকা সময়সীমার মধ্যে যদি কোন মেয়েলোকের একদিন বা তার বেশি সময় রক্ত না দেখা যায় সে অবস্থায় বিরতি কালের সময়কেও হায়েয বলে ধরে নিতে হবে।

হায়েযের সময় সীমা

হায়েযের নিম্নতম সময়সীমা কমপক্ষে তিন দিন তিন রাত বা ৭২ ঘন্টা এবং সর্বোচ্চ সময়কাল দশ দিন দশ রাত বা ২৪০ ঘন্টা। তিন দিন তিন রাতের কম সময় রক্ত প্রবাহিত হলে তাকে হায়েয বলা যাবে না। তেমনিভাবে দশ দিন দশ রাতের বেশি রক্ত এলে তাকেও হায়েয বলা যাবে না।–(শামী)

তিন দিন তিন রাতের চেয়ে কম এবং দশ দিন দশ রাতের চেয়ে বেশি রক্তস্রাব প্রবাহিত  হলে তাকে ইস্তেহাযা বা রোগজনিত রক্ত বলা হয়।

জরায়ুর রক্ত

মহিলাদের জরায়ু থেকে তিন প্রকারের রক্ত প্রবাহিত হতে পারে।

  • হায়েয
  • ইস্তিহাযা
  • নিফাস

হায়েযঃ সাবালিকা হওয়ার পর জরায়ু থেকে স্বাভাবিক ভাবে যে রক্ত নির্গত হয়, তাকে হায়েয বলা হয়।

ইস্তিহাযাঃ বিভিন্ন কারণে রোগের অনিয়মিত রক্তস্রাবকে ইস্তিহাযা বলা হয়।

নিফাসঃ সন্তান জন্মের পরে যে রক্তস্রাব হয় তাকে নিফাস বলা হয়।

আপনি পড়ছেন : পরিপূর্ণ স্বামী স্ত্রীর মধুর মিলন – বই থেকে

আরও পড়ুন : সদ্য বিবাহিত ছেলে-মেয়েদের জন্য অমূল্য উপদেশ

The post নব বিবাহিত ছেলে-মেয়েদের জন্য জানার মত কিছু কথা appeared first on Amar Bangla Post.

ঋতুবতী নারীরা নাপাক নয়!

$
0
0

ঋতুবতী নারীঋতুবতী মেয়েদের সম্পর্কে আপনার ভূল ধারণা দূর করুণ। আমরা হয়তো সবাই জানি যে ঋতুবতী নারী বা মেয়েদের ঋতুস্রাব চলাকালে তারা নাপাক হয়ে যায়। ঋতুবতী মেয়েরা প্রকৃতঅর্থে নাপাক নয়। জেনে নিন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া-সাল্লামের হাদিস থেকে ঋতুবতী মেয়েদের নাপাক হওয়া সম্পর্কে। ঋতুবতী মেয়েদের নাপাক হওয়া সম্পর্কে প্রকৃতঅর্থ জানতে উম্মেনুল মুমেনীনদের বর্ণিত চারটি হাদিস পড়ুন।

ঋতুবতী নারীদের সম্পর্কে চারটি হাদীস হচ্ছে…

হযরত আয়েশা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি ঋতুবতী অবস্থায় হাড়ের গোশতের কিছু অংশ আহার করে বাকী অংশ রাসূল (সাঃ)-কে দিতাম। তিনি এ স্থানেই মুখ লাগিয়ে খেতেন, যেখান থেকে আমি খেয়েছি। আমি পানীয় পান করে এ পাত্র তাঁকে দিতাম। তিনি এ স্থানে মুখ লাগিয়ে পানীয় পান করতেন—যেখানে মুখ দিয়ে আমি পানি পান করেছি।–(মুসলিম)

হযরত আয়েশা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) আমার ঋতু চলাকালীন সময় আমার কোলে মাথা রেখে কুরআন মাজীদ তিলাওয়াত করতেন।–(বুখারী ও মুসলিম)

হযরত আয়েশা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ)আমাকে মসজিদ থেকে চাটাই এনে দেয়ার নির্দেশ দেন। জবাবে আমি বলি-আমি তো ঋ্তুবতী। রাসূল (সাঃ) বলেন তোমার ঋতু তো তোমার হাতে নয়। (অর্থাৎ ঋতুবতী হওয়ার কারণে তোমার দুই হাত তো নাপাক হয়নি।)

(মসজিদে নববীর সাথেই হযরত আয়েশা (রাঃ)-এর হুজরা ছিল এবং তার দরজাও মসজিদের দিকে ছিল। তাই মসজিদে প্রবেশ না করেই চাটাই আনা সম্ভব ছিল বিধায় এরূপ নির্দেশ দেয়া হয়েছিল।)

উম্মুল মুমেনীন হযরত মাইমুনা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) একটি চাদরে নামায পড়তেন। এর কিছু অংশ আমার গায়ের উপর থাকত আর অপর অংশ তার গায়ের উপর থাকত। অথচ তখন আমি ছিলাম ঋতুবতী। (বুখারী, মুসলিম)

আপনি পড়ছেন ঃ পরিপূর্ণ স্বামী স্ত্রীর মধুর মিলন – বই থেকে

এরপর পড়ুন ঃ

মেয়েদের মাসিক বা ঋতুস্রাব সম্পর্কে আমাদের প্রকাশিত আরও আলোচনা সমূহ…

১। প্রশ্নঃ নারীদের মাসিকের সময় কি কোরআন পড়তে পারবে?

২। স্ত্রীর মাসিকের সময় সহবাসের আনন্দ লাভ করার বিকল্প নিয়ম

০৩। মাসিকের সময় তলপেটে ব্যাথার কারণ ও পরামর্শ

আপনার বন্ধুদেরকে পড়াতে এটি ফেসবুক, টুইটার, হোয়াটআপ ও ইমোতে শেয়ার করুণ।

The post ঋতুবতী নারীরা নাপাক নয়! appeared first on Amar Bangla Post.

বিক্ষোভে উত্তাল ফিলিস্তিন। ছবির গ্যালারী

$
0
0

ডোনাল্ট ট্রাম্প জেরুজালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী ঘোষণার পর মুসলিম বিশ্বে জোড় প্রতিবাদ শুরু হয়েছে।

ছবির গ্যালারীতে দেখুন আজকের উত্তাল ফিলিস্তিনের বিক্ষোভ মিছিল ও দমন-পীড়নের দৃশ্য।

ছবি সংগ্রহঃ সাবিনা আহমেদ।

ফিলিস্তিন
ছবিঃ বায়তুল মুকাদ্দাসের সামনে পতাকা ও কোরআন হাতে প্রতিবাদ মুখর ফিলিস্তিনি জনগণ। শ্লোগান দিচ্ছে শিশু বালক।
ফিলিস্তিনের নারী
ছবিঃ ক্ষুদ্র পাথর হাতে ফিলিস্তিনি তরুণী। ইসরায়েলী বাহিনীর আধুনিক অস্ত্রের প্রতিঘাতে পাথর ছুঁড়ে নিজের প্রতিবাদী ভাষা জানান দিচ্ছে এই ফিলিস্তিনি তরুণী।
ফিলিস্তিনি যুবক
ছবিঃ চোখ বেঁধে এক ফিলিস্তিনী কিশোরকে ধরে নিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলের বাহিনী।
ফিলিস্তিনি যুবতি
ছবিঃ ফিলিস্তিনি তরুণীর হাতের প্লেকার্ড ছিনিয়ে নেওয়া হচ্ছে।
 ফিলিস্তিনি তরুণী
ছবিঃ পাটকেল ছুঁড়ছেন ফিলিস্তিনি তরুণী
ইসরায়েলী সেনাবাহিনী
ছবিঃ প্রতিবাদী ফিলিস্তিনিদের উপর ইসরায়েলী বাহিনীর আক্রমণের দৃশ্য
আহত ফিলিস্তিনী যুবক
ছবিঃ আহত এক ফিলিস্তিনী যুবককে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
ফিলিস্তিন
ছবিঃ ইসরায়েলী বাহিনীর সামনে ভীতসন্ত্র ফিলিস্তিনী তরুণী ও মহিলা।
ফিলিস্তিনী প্রতিবাদী নারী
ছবিঃ ইসরায়েলীর বাহিনীর বাঁধার মুখে ফিলিস্তিনী প্রতিবাদী নারীরা।
ফিলিস্তিনী নারী
ছবিঃ ইসরায়েলী বাহিনীর বিরুদ্ধে ঢিল ছুঁড়ে মারছেন ফিলিস্তিনী নারী।

The post বিক্ষোভে উত্তাল ফিলিস্তিন। ছবির গ্যালারী appeared first on Amar Bangla Post.

Viewing all 2081 articles
Browse latest View live