Quantcast
Channel: Amar Bangla Post
Viewing all articles
Browse latest Browse all 2081

নারীর যোনির ২৮ টি নাম ও তার কর্মক্ষমতা

$
0
0

আমি আমার বাংলা পোস্ট.কমের নিয়মিত পাঠিকা। বেশ কয়েক বছর ধরেই এই ব্লগের পোস্ট গুলো নিয়মিত পড়ার চেষ্টা করি। নারীর যোনির প্রকারভেদ নিয়ে পূর্বে একটি পোস্ট প্রকাশ করেছিলেন ব্লগের সম্পাদক সৈয়দ রুবেল। সেখানে তিনি মাত্র চারটি প্রকারভেদের কথা উল্লেখ করেছেন এবং সেসব যোনিদ্বারি নারীদের চরিত্র বর্ণনা করেছেন। আজকের এই পোস্ট আমি আপনাদের সাথে নারীর যোনির ২৮ টি প্রকারভেদের কথা জানাবো এবং সেসব যোনির বর্ণনা দিবো যা আগে হতো আপনি জানেন নি। আমার এই পোস্ট থেকে আপনি নতুন কিছু জানতে পারবেন। নিচে নারীর যোনির ২৮ টি প্রকারের নাম উল্লেখ করেছি। দেখুন…

০১। ভগঃ কমবয়সি মেয়েদের এই ধরণের ভগ সাধারণত খুব তুলতুলে আর গোলচে হয়। ভগের ঠোঁট হয় টানা টানা, চেহারা লম্বাটে ঠোঁটের অংশ। দুটি পুরু ও তুলতুলে। নরম, সুনিদ্রা এবং নেশা ধরিয়ে দেয়। নানা জাতীয় যোনির মধ্যে এটি হলো সেরা। ভেতরটা হয় উষ্ণ, আঁটসাঁট ঈষৎ খটখটে ও হাজার কামনার আগুনে উদ্দাম।  এর গন্ধটিও চমৎকার গোলচে।  নকশা মধ্যে লাল ঠোঁটের একবারে নিঁখুত।

০২। ফাটালঃ হাড়গিলে চেহারার মেয়েদের যোনি। ঠিক দেওয়ালের ফাটলের মতো মাংস বলে  কিছু নেই… এড়িয়ে যাবেন কিন্তু!

০৩। ঝুটিঃ ঠিক মোরগের ঝুটির মতো। একটু তাপ  পেলেই ঘাড় উঁচিয়ে ধরে।

০৪। ছোট নাকঃ থ্যাবড়ে বলাই ভাল। এই জাতীয় যোনি একটু থ্যাবড়াটে হয়। যোনি ঠোঁট পাতলা। ভেতরের জিভ ছোট্ট।

০৫। সজারুঃ বয়স্ক নারীর যোনি। শুকনো খটখটে যোনিকেশ সজারুর মত কাঁটা কাঁটা!

০৬। শব্দহীনাঃ একশো বারও লিঙ্গ যদি আন্দর বাহির করে যায়। তবুও কোনো শব্দ হবে না।

০৭। ধাক্কা ঠাপঃ ডানে বায়ে ধাক্কা মারতে মারতেই এটি লিঙ্গকে কায়দা করে—পারলে সবটাই ঢুকিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে।

০৮। নাছোড়বান্দাঃ এই যোনি কখনোই ক্লান্তি বোধ করে না। একবার যদি আপনার ওটিকে ভেতরে ঢোকায়, একদম বের করতে চাইবে না। খালি তাড়া দিয়ে যাবে। তবে, এ রকম বড় একটা পাওয়া যায় না।

০৯। ইচ্ছুকঃ খুব কমই পাওয়া যায়। কারোর পক্ষে এটা প্রাকৃতিক। আবার, কারোর পক্ষে দীর্ঘ সহবাসহীন হয়ে কাটানোর ফল। তৃপ্তি না পাওয়া অবধি ছাড়ান দেয় না।

১০। সুন্দরঃ ঠিক গম্বুজের চুড়ার মতো। কোনো খুত নেই। নরম তুলতুলে চোখ ফেরানো যায় না। শিথিল উত্থানও এটি দেখলে লিঙ্গ তেজি হয়ে ওঠে।

১১। অথৈঃ এরা স্বাভাবকিভাবেই বৃহৎ  যোনি। প্রবেশে কিছু কাঠিন্য থাকে, তবে কাঠিন্য পার হলেই নরম-কোমল।

১২। বিশালঃ দৈর্ঘ্য প্রস্থে অসাধারণ। সব দিক থেকে সমৃদ্ধ। দেখতে দুর্দান্ত। কবির ভাষায়।

“একটি মাংসল উরু যখন অন্য উরুর ওপর আড়াআড়ি হয়, তখন যোনিদেশটি বাছুরের মাথার মতো বেরিয়ে থাকে। নগ্ন উরুতে মনে হবে এক ফালি ধানি জমি। এমন কি দুলাকি চালে হাঁটালেও এর অস্তিত্ব ঢাকা পড়ে না। তাবৎ যোনির, মধ্যে এই যোনির আকর্ষণ পুরুষের কাছে শ্রেষ্ঠ।

১৩। খাই-খাইঃ নামের সঙ্গে মিল আচর্য এই যোনি। যদি কিছুদিন অভৃক্ত থাকে, তাহলে আর রক্ষা নেই। যে কোনো লিঙ্গ পেলেই আমূল গিলে নেবে। এমনকি লিঙ্গের চিহ্নটি অবধি দেখা যাবে না—থিক ক্ষুধার্ত কোনো মানুষের মত।

১৪। অতলস্পর্শঃ স্বভাবতই দীর্ঘ যোনি। ওটি বড়-সড় না হলে থই পাবে না একেবার!

১৫। চালুনঃ এটি পুরুষাঙ্গ পেলেই ডান বাঁ, আগু-পিছু করতে থাকে ঠিক চিরুনির মতো।

১৬। শ্রান্তিহীনঃ উদ্দাম গতি, ঠিক ঘূর্ণির মতো, কাজ শেষ না হওয়া অবধি শ্রান্তিহীন।

১৭। সংযোগকারীঃ একেবারে চেপে ধরে থাকবে।

১৮। শ্রায়াদত্রীঃ দীর্ঘ দিন শৃঙ্গারহীন যোনি। পুরুষাঙ্গ পেলেই সামনের দিকে ঝাকুনি দিয়ে টেনে নেবে। যৌনাঙ্গের যে কোনো অংশে পুরুষাঙ্গের মৃগয়া তাঁর একান্ত কাম্য।

১৯।সহায়তাকারীঃ এর কাজই হলো যোনির মধ্যে লিঙ্গের প্রবেশ প্রস্থান যাতায়তকে সব রকমে মদত করা।

২০। লম্বাঃ এর কোনো নির্দিষ্ট ছিরি নেই। এই যোনি প্রলম্মিত হয়ে পায়ুদেশের সীমান্ত ছুঁয়ে ফেলে। শুয়ে থাকলে বা দাঁড়ালে লম্পাটে হয়ে বসে থাকলে কুঁচকে যায়। গোলাকৃতি যোনির সঙ্গে এর কোনো মিল নেই। আচমকা দেখলে কাপড়-চোপড়ে পরিষ্কার বোঝা যায়।

২১। দ্বৈরথীঃ পুরুষাঙ্গ প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে এটি আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে, যাতে পুরুষাঙ্গ কোনোক্রমেই রণে ভঙ্গ না দেয়! বীর্যপাতের সময় এটি লিঙ্গাগ্রকে প্রায় কামড়ে ধরে নিঃশেষে শুয়ে নেয়। খুধার্ত শিশু যেমন মায়ের বুকের বোঁটা ছাড়ে না, এরও চালচলন ঠিক সেই মতো।  পরস্পর পরস্পরকে তাড়া দিয়ে যায়। কসরৎ করে, আক্রমণ করে। লিঙ্গটি হয়ে ওঠে তলোয়ারের মতো, যোনিবিন্দু যেন ঢাল।

২২। পলাতকঃ বেজায় আঁটসাঁট এবং ছোট।  দীর্ঘ লিঙ্গ প্রবেশ আঘাত পায়। পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। লিঙ্গ প্রবেশ করলেই এটি আত্মসমর্পণ করে, যা খুশি করো, যেদিকে খুশি ঘুরে বেড়াও।  শোনা যায়, একাধিক পুরুষ সঙ্গমেও অটল থাকে। এই জাতীয় যোনির লিঙ্গস্পৃহা খুবই প্রবল।

২৩। রুদ্ধঃ চট করে পাওয়া যায় না। উলটো পাল্টা অস্ত্রোপচারে এটি হয়। যার জন্যে যোনি ঠোঁট জখম হয়। সারতে সময় যায়। যোনিদ্বার প্রায় বন্ধ হয়ে থাকে। এটি ঠিক করতে গেলে আবার অস্ত্রোপচারের দরকার হয়।

২৪। দংশনকারীঃ লিঙ্গ প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে একেবারে কামড়ে ধরে, কামড়টা টের পাওয়া যায় বীর্যপাতের সময়। লিঙ্গের অগ্রভাগ এটি এমনভাবে কামড়ে ধরে  যে, তাঁর  মজাই আলাদা।

২৫। শাষকঃ রতিক্রিড়ায় উত্যক্ত উত্তপ্ত হয়ে কিংবা দীর্ঘ বিরতির পর এই যোনি লিঙ্গকে এমনভাবে শুয়ে নেবে যে, একসময় আপনার মনে হবে, সমস্ত বীর্য বোধ হয় নিশেষ হয়ে গেছে।

২৬। ভ্রমরঃ ঠিক ভ্রমরের মতোই গতিশীল জোরালো।

২৭। উষ্ণঃ সবচেয়ে বেশি তারিফ করার মতো নরম গরম।

২৮। স্বাদুঃ শুধু নয়, বলা  যেতে পারে, স্বাদ গন্ধে অতুলনীয়। জন্তু জানোয়ার যেভাবে সঙ্গম করে, এতে তারই রোমাঞ্চ স্বাদ আসে।  এক কথায়, স্বর্গীয় আনন্দ।

নারীর যোনি নিয়ে আজ এ পর্যন্তই লিখলাম। আগামীতে ছেলেদের পুরুষাঙ্গ সম্পর্কে লিখবো। আমার এ লেখাটি ভালো লাগলে শেয়ার করে অন্যাদেরকে জানাবেন এবং পড়ে আপনার কাছে কেমন লেগেছে তা আমাকে  জানাতে কমেন্ট করবেন।

তথ্য সূত্রঃ মেডিক্যাল সেক্স গাইড।

The post নারীর যোনির ২৮ টি নাম ও তার কর্মক্ষমতা appeared first on Amar Bangla Post.


Viewing all articles
Browse latest Browse all 2081

Trending Articles