স্ত্রীর ঘনিষ্ঠতার মূল্যায়ন করা স্বামীর জন্য একান্ত কর্তব্য এবং শরীয়াত বিধিত বিষয়বস্তুতে তার মতের সাথে তাল দিয়ে একত্ততা পোষণ করা স্বামীর জন্য আবশ্যক। বিশেষ করে স্ত্রী যখন অল্পবয়সী তরুণী হয় এবং এ ব্যাপারে অনেক হাদীস পাওয়া যায়।
প্রথম হাদীস : রসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ তোমাদের সর্বোত্তম ব্যক্তি যে তার পরিজনের জন্য উত্তম আর আমি পরিবারের দিক দিয়ে তোমাদের সর্বোত্তম ব্যক্তি।[1]
দ্বিতীয় হাদীসঃ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিদায় হজ্জ্বের খুতবায় বলেনঃ
সাবধান, তোমরা তোমাদের পরিজনের সাথে উত্তম ও ভাল আচরণ করো। কেননা তাঁরা তোমাদের সেবিকা। তোমরা তাঁদের থেকেই অন্য কোণ কর্তৃত্বের অধিকারী হতে পারবে না। পক্ষান্তরে তাঁরা কোন এমন প্রকাশ্য দুরাচার ও অন্যায় কাজ বাস্তবায়ন করে তাহলে তাদেরকে শয্যাসঙ্গিনী রূপে গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকে। এবং তাদেরকে হালাল ভাবে প্রহার করো। অতঃপর যদি তাঁরা তোমাদের আনুগত্য করে তবে তোমরা তাদেরকে উপেক্ষা করে অন্য রাস্তা অবলম্বন করো না, সাবধান স্ত্রীদের উপর তোমাদের অধিকার রয়েছে। অনুরূপভাবে তোমাদের উপরও তাঁদের হক বা অধিকার রয়েছে। আর স্ত্রীদের উপর তোমাদের পাওনা হল, যেন তাঁরা তোমাদের ঘৃণিত ব্যক্তিদেরকে তোমাদের বিছানায় যৌনসঙ্গমে যেতে না দেয় এবং যেন তাঁরা তোমাদের অপছন্দ ব্যক্তিকে তোমাদের বাড়িতে আগমনে অনুমতি না দেয়, অনুরূপ ভাবে তোমাদের উপর তাঁদের অধিকার হল যে, তোমরা তাঁদের পোষাক ও খাদ্য মনোনয়নের ক্ষেত্রে বদান্যতার লক্ষ্য রাখবে। [2]
তৃতীয় হাদীস : রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেনঃ কোন পুরুষ মুমিন নারী মুমিনার সাথে বিবাগ ভার পোষণ করা সমুচিত হবে না, কারণ পুরুষের নিকট যদি নারীর কোণ অভ্যাস অপছন্দ হয় তবে তার অন্য অভ্যাসে সে সন্তুষ্ট হয়ে যাবে। [3]
চতুর্থ হাদীস : রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ মুমিনদের মধ্যে পূর্ণাঙ্গতর মুমিন হল যে চরিত্র গতভাবে তাঁদের মধ্যে সুন্দর। আর তাঁদের মধ্যে শ্রেষ্ঠতর ব্যক্তি হলো যারা তাঁদের স্ত্রীর জন্য উত্তম।[4]
পঞ্চম হাদীস : আয়িশাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ একদা আমাকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ডাকলেন আর আবি সিনিয়ার অধিবাসীরা ঈদের দিন মসজিদের মধ্যে তাঁদের যুদ্ধাস্ত্র (বর্শা বল্লম) ইত্যাদি নিয়ে খেলাধুলা করতে ছিল। নবী (সাঃ) আমাকে উদ্দেশ্য করে বললেন, হে হুমাইরাহ! তুমি কি তাঁদের দিকে পলকহীন দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতে ভালবাস? আমি বললাম, হ্যাঁ। তখন রাসূল (সাঃ) আমাকে তার পিছনে দাঁড় করালেন এবং তার দু’ কাঁধকে আমার দেখার সুবিধার্থে একটু নিচু করে দিলেন। তখন আমি আমার থুতনিকে তার স্কন্ধের উপর রাখলাম এবং আমার চেহারাটাকে তার গালের সাথে মিলিয়ে দিলাম। আর আমি স্কন্ধের উপর থেকে দেখতে লাগলাম। অন্য বর্ণনায় আছে আমি তার কান ও কাধের মধ্যবর্তী জায়গা দিয়ে দেখতে লাগলাম।
আর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলছিলেনঃ হে বনী আরফিদাহ তোমাদের সম্মুখভাগে, রাসূল (সাঃ) বলছিলেনঃ হে আয়িশাহ! পরিতৃপ্ত হয়েছ? আমি বললামঃ না। আমি তার নিকটে আমার স্বস্থানে থেকে দেখতে লাগলাম, শেষে পরিতৃপ্ত হয়ে গেলাম।
আয়িশাহ (রাঃ) বলেনঃ সেদিন তাঁদের কাব্য ছিল (আবুল কাসিম পবিত্র) অন্য বর্ণনায় আছেঃ অবশেষে আমি ক্লান্ত হয়ে গেলাম। রাসূল (সাঃ) বললেনঃ তোমার যথেষ্ট হয়েছে? আমি বললামঃ হ্যাঁ। তিনি বললেনঃ তাহলে তুমি চলে যাও।
অন্য বর্ণনায় রয়েছে, আমি বললামঃ আপনি তাড়াহুড়া করবেন না। তিনি আমার জন্য অবস্থান করলেন। অতঃপর বললেনঃ তোমার যথেষ্ট হয়েছে? আমি বললামঃ আপনি তাড়াহুড়া করবেন না। আমি তাঁকে দেখলাম, তিনি তার দু’পায়ের মাঝে আরাম করছেন। ম্যা আয়িশাহ (রা) বলেনঃ আমার আর তাঁদের দিকে তাকিয়ে থাকতে ভাল লাগছিল না কিন্তু পছন্দ করছিলাম আমার জন্য তার অবস্থান মহিলাদের নিকট চলে যাক এবং আমার স্থানে আমি অবস্থান করি। আমি তখন বালিকা। নব যুবতী উদ্বেলিত বালিকাদের খেলার প্রতি কতই না আগ্রহী থাকে। তিনি বলেনঃ ইতিমধ্যে উমার (রা) এসে গেল। আর লোকজন বালক বালিকারা তথা হতে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেল। অতঃপর নবী (সাঃ) বললেনঃ আমি দেখছি মানুষ শাইত্বন ও জ্বিন শাইত্বনরা উমার (রা) থেকে পলায়ন করছে। আয়িশা (রাঃ) বলেনঃ সে দিন নবী (সাঃ) বলেছেন, ইয়াহুদীরা যেন আমাদের দীনে প্রশস্ততার দেখে নেয়।[5]
ষষ্ঠ হাদীস : আয়িশাহ (রা) হতে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাবুক বা খাইবারের যুদ্ধ থেকে ফিরে আসলেন। আর আয়িশাহ (রাঃ)-এর ছোট বাক্সর উপর পর্দা ছিল। হঠাৎ করে বাতাস প্রবাহিত হওয়ায় আয়িশাহ খেলনার পুতুল হতে পর্দার এককোনা খুলে উন্মোচিত করে দিল। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, হে আয়িশাহ! এগুলো কি? আয়িশাহ বললেন এগুলো আমার কন্যা। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পুতুলগুলোর মধ্যে একটি ঘোড়া দেখলেন। যার জন্য কাপড়ের টুকরার দু’টি ডানা রয়েছে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আয়িশাহ-কে জিজ্ঞেস করলেন পুতুল গুলোর মধ্যে এটা কি দেখা যাচ্ছে? আয়িশাহ বললেন, এটা ঘোড়া দেখা যাচ্ছে। তারপর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তার মাঝখানে এটা কি? আয়িশাহ (রাঃ) বললেন এ দু’টি ডানা। পুনরায় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ঘোড়ার কি দু’টা ডানা আছে? আয়িশাহ (রাঃ) বললেন, আপনি কি শুনেননি যে, সুলাইমান (আঃ)-এর একটি ঘোড়া ছিল এবং তার জন্য একাধিক পাখা ছিল? আয়িশাহ (রাঃ) বলেনঃ এ কথা শুনে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হেসে দিলেন। এমনকি তার নাওয়াজিয দাঁত দেখতে পেলাম। [6]
সপ্তম হাদীস : আয়িশাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত, অল্পবয়সের বালিকা থাকাকালে তিনি কোন এক ভ্রমণে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে ছিলেন। তিনি বলেনঃ আমি দৈহিক কষ্ট সহ্য করতে পারছি না, তখন রাসূল আকারাম (সাঃ) তার সঙ্গী সাথীদেরকে উদ্দেশ্য করে বললেনঃ তোমরা সামনের দিকে অগ্রসর হতে থাকো। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কথা শুনে সহচরবৃন্ধ সামনের দিকে অগ্রসর হতে লাগলেন। অতঃপর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, আস আমি তোমার সাথে প্রতিযোগিতামূলক দৌড়াব? তারপর আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দৌড়ালাম এবং পায়ে দৌড়িয়ে অগ্রগামী হয়ে আমি বিজয় লাভ করলাম। কিছুদিন অতিবাহিত হওয়ার পর আমিও রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে পুনরায় সফরে বের হলাম। তিনি তার বন্ধুমহলকে উদ্দেশ্য করে বললেনঃ তোমরা সামনের দিকে অগ্রসর হতে থাকো। তাঁরা সামনের দিকে অগ্রসর হতে থাকল। তারপর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, আস তোমার সাথে প্রতিযোগিতামূলক দৌড়াব? আয়িশাহ বলেন, আমি পূর্বের প্রতিযোগিতার কথা ভুলে গিয়েছি এবং মোটা দৈহিক কষ্টে ভুক্তভোগী। তাই আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! আমি আপনার সাথে কিভাবে প্রতিযোগিতায় অংশ নিব? রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, অবশ্যই তুমি পারবে। তখন আমি তার সাথে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হলাম কিন্তু শেষ পর্যন্ত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার উপর বিজয় লাভ করলেন এবং হাসতে লাগলেন। আর বললেনঃ এ বিজয় ঐ বিজয়ের বদলা স্বরূপ।[7]
অষ্টম হাদীস : আয়িশাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম –এর নিকট যদি কোণ পাত্র আনা হত তখন আমি সে পাত্র থেকে ঋতুস্রাব অবস্থায় পান করতাম। অতঃপর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পাত্রটি নিতেন এবং তার মুখ আমার পান করার স্থানে রাখতেন। অনুরূপভাবে যদি আমি কোন গোস্তহীন হাড্ডি নিতাম এবং তা চাটতাম, অতঃপর তিনি সেটা নিতেন এবং আমার চাটার স্থানে তার মুখ রাখতেন। [8]
নবম হাদীস : জাবির বিন আবদুল্লাহ ও জাবির বিন উমাইর থেকে বর্ণিত, তাঁরা বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ যে বস্তুতে আল্লাহর যিকির উল্লেখ করা হয় না তা একটি উপেক্ষা নিরর্থক ও কৌতুক কিন্তু চারটি এমন রয়েছে যা তার অন্তর্ভুক্ত নয়-(১) পুরুষ তার স্ত্রীর সাথে খেলাধুলা করা (২) কোন ব্যক্তি তার ঘোড়াকে প্রশিক্ষণ দেয়া (৩) দু’টিলার মধ্যখান দিয়ে ঘোড়া মার্চ করা এবং (৪) কণ ব্যক্তিকে সাতার শিক্ষা দেয়া। [9]
আপনি পড়ছেন : বাসর রাতের আদর্শ বই থেকে।
[1] তাহারী মুসকিল গ্রন্থে ৩য় খন্ড ২১১ পৃষ্ঠা ইবনু আব্বাস-এর সূত্রে বর্ণনা করেন এবং হাকিম (৪/১৭৩), ইবনু আব্বাস এর সূত্রে হাদীসের প্রথম অংশ বর্ণনা করেন এবং বলেন এর বর্ণনা সূত্রটি সহীহ বা বিশুদ্ধ এবং ইমাম যাহাবী হাকিমের সাথে একমত পোষণ করেন।
আবূ নাঈমের হুলইয়াহ গ্রন্থে (৭/১৩৮/পৃষ্ঠা) এবং এ হাদীসকে দারেমী (২য় খন্ড ১৫৭ পৃষ্ঠা) উল্লেখ করেন কিন্তু তিনি “আমি পরিবারের দিক দিয়ে তোমাদের সর্বোত্তম ব্যক্তি” এর জায়গায় “যখন তোমাদের সাথী মারা যাবে তখন তার জন্য তোমরা দু’আ করো” বাক্যটি বর্ণনা করেন। আর এ হাদীসের বর্ণনা সূত্রটি ইমাম বুখারী (রাঃ)-এর শর্ত অনুসারে বিশুদ্ধ। আবু হুরাইরাহ (রাঃ) হতে উল্লেখিত হাদীসে প্রমাণ রয়েছে, যা খতিব বাগদাদী তার তারীখে গ্রন্থে এ (৭খ/১৩ পৃষ্ঠা) উল্লেখ করেন এবং ইমাম তিরমিযী ও আহমাদ (২/২৫০,৪৭২) উপরের হাদীসের প্রথম অংশকে আবূ হুরাইরাহ থেকে হাসান সূত্রে বর্ণনা করেন।
[2] এ হাদীসটি ইমাম তিরমিযী হাসান সহীহরূপে বর্ণনা করেন (২/২০৪ পৃষ্ঠা), ইবনু মাজাহ (১/৫৬৮-৫৬৯) আমর ইবনু আহওয়াস-এর সূত্রে এবং আল্লামা ইবনুল কাইয়্যূম যাদুল মায়াদ (৫/৪৬ পৃষ্ঠা) মুসনাদে ইমাম আহমাদ গ্রন্থে (৫/৭২-৭৩) তিনি সহীহ বলেছেন।
[3] মুসলিম (৪/১৭৮-১৭৯ পৃষ্ঠা ) অন্য ইমামগণও আবূ হুরাইরার সূত্রে বর্ণনা করেন।
[4] তিরমিযী ২য় খন্ড ২০৪ পৃষ্ঠা, আহমদ ২য় খন্ড/৪৭২ পৃষ্ঠা, আবুল হাসান আততুসীর মুখতাছার (১/২১৮ পৃষ্ঠা) ইমাম তিরমিযী (রাঃ০-এ হাদীসটি হাসান সহীহ বলেছেন।
আমার মত হলো এ হাদীসের আবূ হুরাইরাহ থেকে বর্ণিত সূত্রটি হাছান এবং প্রথম অংশটি সহীহ সূত্রে বর্ণিত এবং আমি এ হাদীসটি মাকতাবুল ইসলামী কর্তৃক প্রকাশিত সিলসিলাতুন আহাদিসুস সহীহা ৪২৮৪ পৃষ্টায় উল্লেখ করেছি।
[5] বুখারী, মুসলিম নাসাঈ। আবূ দাউদ আত-তয়ালিসী, মুসনাদে আহমাদ, সলাতুল ঈদাইন, মুহামিলী ১৩৪ নং, তাহাবীর মুশকিল (১/১১৬), আবূ ইয়ালা (১/২২৯), হুমাইদী (২৫৪), ইবনু আদীর আল কামিল হাসান সানাদে (১/১২১)।
[6] আবূ দাউদ (২/৩০৫ পৃঃ) এবং নাসাঈ ইশরাতুন নিসা (১/৭৫ পৃঃ) সহীহ সূত্রে, ইবনু আদী ১ম/১৮২ পৃষ্ঠা সংক্ষিপ্ত আকারে।
[7] হুমাইদীর মুসনাদ ২৬১ পৃঃ আবূ দাউদ ১ম/৪০৩ পৃঃ, নাসাঈ ইশরাতুন নিসা ২য় খন্ড/৭৪ পৃষ্ঠা, আহমদ ৬/২৬৪ পৃষ্ঠা, ত্ববরানী ২৩/৪৪৭, ইবনু মাজাহ সংক্ষিপ্ত (১/৬১০) আল্লামা ইরাকী ইমাম গাযযালী কর্তৃক রচিত ইহযাউল উলুম এর তাখরীজে এ হাদীসের সানাদ সহীহ বলেছেন (২/৪০), ইরউয়াউল গালিলে (১৪৯৭ পৃঃ)
[8] মুসলিম ১ম খন্ড ১৬৮-১৬৭ পৃষ্ঠা, আহমদ ৬/৬২ পৃষ্ঠা।
[9] নাসাঈ ইশরাতুন নিসা ২/৭৪, ত্ববরানী মু’জামুল কাবীর (১/৮৯/২)
The post স্ত্রীর সাথে সংগঠিত সম্পর্কের যথার্থ মূল্যায়ন করা অপরিহার্য। appeared first on Amar Bangla Post.